কোলাজেন কমে গেলে হাঁটু ব্যথা, দাঁত ব্যথা ইত্যাদি হতে পারে। বয়স বাড়ার সাথে সাথে জয়েন্টে ব্যথা হওয়া স্বাভাবিক। অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন কোলাজেন জয়েন্টের ব্যথায় আরাম দেয়।
ত্বকের দৃঢ়তা এবং স্থিতিস্থাপকতা বজায় রাখতে এবং ত্বককে স্বাভাবিকভাবেই তরুণ রাখতে সাহায্য করে কোলাজেন নামক প্রোটিন। শরীরে কোলাজেন কমে গেলে মুখে বলিরেখা এবং சுருக்க দেখা দেয়। হাড়কে সুস্থ রাখতেও কোলাজেন সাহায্য করে। হাড়ের গঠন উদ্দীপিত করতে এবং অস্টিওপোরোসিসের ঝুঁকি কমাতে কোলাজেন উপকারী। কোলাজেন কমে গেলে হাঁটু ব্যথা, দাঁত ব্যথা ইত্যাদি হতে পারে। বয়স বাড়ার সাথে সাথে জয়েন্টে ব্যথা হওয়া স্বাভাবিক। অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন কোলাজেন জয়েন্টের ব্যথায় আরাম দেয়।
সুস্থ কোলেস্টেরলের মাত্রা বজায় রাখতেও কোলাজেন ভূমিকা পালন করে। তাই আপনার খাদ্যতালিকায় কোলাজেন অন্তর্ভুক্ত করলে, কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা এবং হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য রক্ষা করতে সাহায্য করবে। হজমশক্তি উন্নত করতে এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্য রক্ষা করতে কোলাজেন উপকারী। কোলাজেন কমে গেলে হজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে এবং ক্ষত শুকাতে সময় লাগে।
চুল এবং নখের স্বাস্থ্য রক্ষা করতেও কোলাজেন সাহায্য করে। কোলাজেনের অভাবে নখের স্বাস্থ্য খারাপ হতে পারে এবং নখ ভেঙে যেতে পারে। কোলাজেন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া ভালো ঘুমের জন্যও সাহায্য করে। ওজন কমাতে চাইলেও কোলাজেন সমৃদ্ধ খাবার ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।
কোলাজেন সমৃদ্ধ খাবার:
মাছ, ডিমের সাদা অংশ, মুরগি, কমলা, আমলকী, পাতাযুক্ত সবজি, বেরি জাতীয় ফল, টমেটো, পেয়ারা, বিনস, ক্যাপসিকাম, বাদাম ইত্যাদি কোলাজেন সমৃদ্ধ খাবার।
সতর্কতা: উপরোক্ত লক্ষণগুলি দেখা দিলে স্ব-রোগ নির্ণয়ের চেষ্টা না করে অবশ্যই আপনার ডাক্তারের সাথে 'পরামর্শ' করুন। এর পরেই রোগ নিশ্চিত করুন। একইভাবে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ বা পুষ্টিবিদের পরামর্শ নেওয়ার পরেই খাদ্যতালিকায় পরিবর্তন আনুন।
