সংক্ষিপ্ত
অতিরিক্ত ক্লান্তি এবং দুর্বলতা হল আয়রনের ঘাটতির প্রধান লক্ষণ। তাছাড়া ফ্যাকাশে ত্বক, মাথা ঘোরা, মাথাব্যথা, উৎসাহের অভাব, কিছু করতে ইচ্ছা না করা, চুল পড়া ইত্যাদিও আয়রনের ঘাটতির লক্ষণ হতে পারে।
আয়রন হল শরীরের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি খনিজ। শরীরে আয়রনের পরিমাণ কমে গেলে রক্তাল্পতা দেখা দিতে পারে। অতিরিক্ত ক্লান্তি এবং দুর্বলতা হল আয়রনের ঘাটতির প্রধান লক্ষণ। তাছাড়া ফ্যাকাশে ত্বক, মাথা ঘোরা, মাথাব্যথা, উৎসাহের অভাব, কিছু করতে ইচ্ছা না করা, চুল পড়া ইত্যাদিও আয়রনের ঘাটতির লক্ষণ হতে পারে।
আয়রনের ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করবে এমন দুটি শুকনো ফল সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
১. খেজুর
১০০ গ্রাম খেজুরে ০.৮৯ মাইক্রোগ্রাম আয়রন থাকে। শরীরে আয়রনের মাত্রা বাড়াতে এবং রক্তাল্পতা প্রতিরোধে এটি সাহায্য করে। এছাড়াও খেজুরে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ফাইবার ইত্যাদি থাকে। ভিটামিন সি, বি১, বি২, বি৩, বি৫, এ, কে ইত্যাদি সমৃদ্ধ খেজুর নিয়মিত খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
২. কিশমিশ
১০০ গ্রাম কিশমিশে ৪.২৬ মাইক্রোগ্রাম আয়রন থাকে। আয়রনের ঘাটতি দূর করতে এবং রক্তাল্পতা প্রতিরোধে কিশমিশ খাওয়া যেতে পারে। এছাড়াও কিশমিশে কপার, বি-কমপ্লেক্স ভিটামিন, ফাইবার ইত্যাদিও থাকে। কিশমিশে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকায় এটি হাড়ের শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
আয়রন সমৃদ্ধ কিছু খাবার সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক:
পালং শাক, বিট, বীটরুট, খেজুর, কলিজা, বাদাম জাতীয় খাবার, কুমড়ো বীজ, তিসি বীজ, ডার্ক চকোলেট ইত্যাদিতে আয়রন প্রচুর পরিমাণে থাকে। নিয়ম করে খেতে পারেন এই ড্রাই ফুটস। এতে মিলবে উপকার। শরীর সুস্থ রাখতে চাইলে নিয়ম করে সঠিক খাবার খান। এতে মিলবে উপকার। যে কোনও রোগ থেকে মিলবে মুক্তি।