সংক্ষিপ্ত
চিনি যে কোনও খাবারকেই সুস্বাদু করে তোলে। পাশাপাশি বেশি মিষ্টি খাওয়াও শরীরের জন্য হানিকারক। কারণ চিনি বা মিষ্টি জাতীয় খাবার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়
মিষ্টি খেতে অনেকেই ভালবাসেন। কিন্তু মিষ্টি খুবই ক্ষতিকর। অনেকেই আবার রয়েছে যারা শেষপাতে মিষ্টি খেতে ভালবাসে। কিন্তু রাতের বেলা শেষপাতে মিষ্টি খুবই ক্ষতিকর। চিনি যে কোনও খাবারকেই সুস্বাদু করে তোলে। পাশাপাশি বেশি মিষ্টি খাওয়াও শরীরের জন্য হানিকারক। কারণ চিনি বা মিষ্টি জাতীয় খাবার শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। পাশাপাশি বেশ কিছু রোগও জটিল করে তোলে। তবে পরিমিত মিষ্টি খেতেই পারেন। তবে বেশি মিষ্টি খাওয়া হয়ে যাচ্ছে এই সাতটি কারণ থেকেই বুঝে যাবেন।
১. উচ্চ রক্তচাপ
শুধুমাত্র নুন যে রক্তের চাপ বাড়ায় এমনটা নয়। চিনির কারণেও রক্তের চাপ বাড়তে পারে। সোডিয়াম ইনজেকশন গ্রহণের চেয়ে সুস্থ রক্তচাপের জন্য চিনি গ্রহণ নিয়ন্ত্রণ করা বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
২. ওজন বৃদ্ধি
আপনার ডায়েটে চিনির পরিমাণ বেড়ে গেলে আপনার শক্তির মাত্রা কমে যেতে পারে, কারণ বেশিরভাগ চিনি-সমৃদ্ধ খাবারে পুষ্টির ঘাটতি থাকে। পাশাপাশি ওজন বাড়িয়ে দেয়।
৩. ব্রণ
আপনার মুখে যদি প্রচুর পরিমাণে ব্রণ বা ফুসকুড়ি বের হয় তাহলে বুঝতে পারবেন আপনার চিনি খাওয়ার পরিমাণ বেড়ে গেছে। শরীরে বলিরেখা ও ত্বকের সমস্যা তৈরির জন্যই অতিরিক্ত চিনি খাওয়াই দায়ী।
৫. মিষ্টির প্রতি আশক্তি
চিনি বা মিষ্টি জাতীয় খাবারের জন্য আশক্তি বেড়ে যায় । চিনি বা মিষ্টি জাতীয় খাবারের একটি অভ্যাস তৈরি হয় । এটি কিন্তু স্বাস্থ্যের জন্য খুবই খারাপ।
৬. গাঁটে ব্যাথা
অতিরিক্ত চিনি বা মিষ্টি জাতীয় খাবার খেলে গাঁটের ব্যাথা হয়। মহিলাদের আর্থ্রাইটিস হতে পারে। চিনি শরীরের ব্যাথার কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।
৭.ঘুমের সমস্যা
বেশি পরিমাণে চিনি বা চিনি যুক্ত খাবার খেলে রাতে ঘুমের সমস্যা হয়। শরীরে অনেক সময়ই শক্তির মাত্রা বেড়ে যায়। আর সেই কারণে ঘুমের সমস্যা তৈরি হয়।