সংক্ষিপ্ত

অনেক মায়েরা আখরোট, বাদাম, মাখানা, কাজু বাদাম বা ডুমুরের সাথে মিশিয়ে দুধ দেন, কিন্তু এখানে আমরা আপনাকে অন্য কিছু সম্পর্কে বলছি।

স্কুলে যাওয়ার সময় শিশুরা যদি জলখাবার না করতে চায়, তবে দুধ সেই ঘাটতি পূরণ করতে পারে। অনেক মায়েরা আখরোট, বাদাম, মাখানা, কাজু বাদাম বা ডুমুরের সাথে মিশিয়ে দুধ দেন, কিন্তু এখানে আমরা আপনাকে অন্য কিছু সম্পর্কে বলছি।

কিসমিস: বাচ্চাদের মাঝে মাঝে দুধের সাথে কিশমিশ মিশিয়ে দিন। প্রথমে কিসমিস সারারাত ভিজিয়ে রাখুন তারপর দুধে রেখে সকালে ফুটিয়ে নিন। এরপর দুধকে একটু ঠান্ডা করে বাচ্চাদের খাওয়ান।

কিসমিস দুধ পানের উপকারিতা:-

মানসিক চাপ, মানসিক চাপ ও দুশ্চিন্তা দূর করে স্মৃতিশক্তি প্রখর হয়।

শিশুদের ক্ষুধা বৃদ্ধি পায় এবং স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়।

এটি খেলে মস্তিষ্কের কার্যকারিতাও উন্নত হয়।

ঘুম সংক্রান্ত সমস্যা ভালো হয়।

রক্তের ঘাটতি দূর হয়।

খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকে।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়ক।

দুধে কিশমিশ মিশিয়ে খেলে হাড় মজবুত হয়।

কাজু বাদাম: দ্বিতীয় জিনিস হল কাজুবাদাম, যা বাদামের চেয়ে বেশি উপকারী। একে ইংরেজিতে বলা হয় পাইন নাট। সারারাত জলে ভিজিয়ে রাখুন, দুধের সাথে মিশিয়ে সকালে ফুটিয়ে তারপর দুধকে একটু ঠান্ডা করে বাচ্চাদের পান করতে দিন। এতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, জিঙ্ক, প্রোটিন, ফসফরাস, ভিটামিন কে, ফাইবার, ভিটামিন ই, ক্যালসিয়াম এবং ম্যাঙ্গানিজ।

কাজু বাদামের দুধ পানের উপকারিতা:-

এই দুধ শরীরের পাশাপাশি মনের জন্যও উপকারী, কারণ এতে রয়েছে ওমেগা-৩।

এই দুধ খাওয়া আপনাকে মানসিক চাপ, বিষণ্নতা থেকে রক্ষা করবে এবং আপনার মানসিক ক্ষমতাও বাড়াবে।

এই দুধে উপস্থিত পুষ্টি উপাদান হাড়কে মজবুত করে, কারণ এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম এবং ক্যালসিয়াম।

এতে আয়রন থাকায় এটি রক্তশূন্যতা দূর করে।

এই দুধ পরিপাকতন্ত্রের জন্যও ভালো কাজ করে।

এটি বুদ্ধিবৃত্তিক ক্ষমতা উন্নত করে এবং ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি কমায়।

আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।