- Home
- Lifestyle
- Health
- Periods: কফি থেকে চকোলেট- এই পাঁচ দিন ত্যাগ করুন কয়টি খাবার, মুক্তি মিলবে পিরিয়ড ক্র্যাম্প থেকে
Periods: কফি থেকে চকোলেট- এই পাঁচ দিন ত্যাগ করুন কয়টি খাবার, মুক্তি মিলবে পিরিয়ড ক্র্যাম্প থেকে
- FB
- TW
- Linkdin
কফি
কফি থেকে দূরে থাকুন। এই সময় বারে বারে কফি খাওয়া অনেকেরই অভ্যেস। তবে কি জানেন, কফি খেলে সমস্যা বাড়তে থাকে। কফি খাওয়ার ফলে রক্তনালীর সংকীর্ণতা দেখা দেয়। এতে পেট ব্যথার সমস্যা বাড়তে থাকে। তাই এই পাঁচদিন কফ থেকে দূরে থাকুন। এতে মিলবে উপকার।
চিনি
এই সময় চিনি খাবেন না। চিনি বা অধিক মিষ্টি জাতীয় খাবার রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি করে। এর কারণে প্রদাহজনক বা ক্র্যাম্পিং-র সমস্যা বেড়ে যায়। এই কটা দিন চিনি থেকে দূরে থাকুন। তেমন চিনি যত দ্রুত সম্ভব ত্যাগ করুন। চিনি থেকে হাজারটা সমস্যা বাড়ত থাকে। তেমনই বাড়ে পিরিয়ডসের সময় পেট ব্যথার সমস্যা।
প্রক্রিয়াজাত খাবার
মাসিকের সময় প্রক্রিয়াজাত খাবার থেকে দূরে থাকুন। পিরিডস ক্র্যাম্প বৃদ্ধ পায় এর কারণে। ট্রান্স ফ্যাট আছে এমন খাবার। য়া হাইড্রোজেনেটেড তেল নামে পরিচিত। এমন খাবার পিরিডস ক্র্যাম্প বৃদ্ধি করে। তাই এই কটা দিন খাদ্যতালিকায় নজর দিন। প্রোটিন, ফল, সবজি খান।
দুগ্ধ পণ্য
পিরিডস ক্র্যাম্পিং-র আরও এক কারণ দুগ্ধ পণ্য। এই সময় দুধ, পনির, আইসক্রিম থেকে দূরে থাকুন। এমন খাবারে অ্যারাকিডোনিক অ্যাসিড আছে। পিরিডস ক্র্যাম্প বা পিরিয়়ডসের পেট ব্যথা। এই সময় স্বাস্থ্যকর খাবার খান। এতে মিলবে উপকার।
চর্বিযুক্ত খাবার
চর্বিযুক্ত খাবার থেকে দূরে থাকুন এই কদিন। পিরিডস ক্র্যাম্পিং বাড়তে পারে এমন খাবারে জন্য। এই ধরনের খাবার শরীরে প্রোস্টাগ্ল্যান্ডিনের সংখ্যা বাড়ায়। এতে জরায়ুর সংকোচন বেড়ে যায়। তেমনই স্যাচুরেটেড ফ্যাটের কারণে বাড়ে এই সমস্যা। বাড়তে পারে সমস্যা। মেনে চলুন এই সকল বিশেষ টিসপ।
নুন
নুন জাতীয় খাবার থেকেও বাড়ে পিরিডস ক্র্যাম্প। উচ্চ পরিমাণে সোডিয়ামযুক্ত খাবারের কারণে শরীরে ফোলভাব দেখা দেয়। তেমন নানান জটিলতা তৈরি হয়। চিপস, ফ্রেঞ্চ ফ্লাই দূরে রাখুন।
চকোলেট
পিরিয়ডস চলাকালীন চকোলেট থেকে দূরে থাকুন। এই সুস্বাদু খাবার আপনার প্রোস্টাগ্ল্যান্ডিং স্তরকে বৃদ্ধি করে। যার কারণে বাড়ে পেট ব্যথার সমস্যা। তাই এই কটাদিন চকোলেট থেকে দূরে থাকুন।
সেঁক দিন
এই সময় অনেকেই অসহ্য যন্ত্রণায় ভুগে থাকেন। নানান কারণে পিরিয়ডসেক সময় পেট ব্যথার সমস্যা হতে পারে। এর থেকে মুক্তি পেগে গরম সেঁক দিতে পারেন। তাহলে ব্যথা কিছুটা মিলবে মুক্তি।
জল পান করুন
এই কদিন পর্যাপ্ত জল পান করুন। শরীরে জলের অভাব হলে দেখা দেয় ডিহাইড্রেশনের সমস্যা। এর থেকে বাড়ে পেট ব্যথার সমস্যা। তাই সারা দিনে অন্তত ৭ থেকে ৮ গ্লাস জল পান করুন। এতে মিলবে উপকার।
ব্যায়াম
এই সময় অবশ্যই ব্যায়ম করুন। অধিকাংশই শরীর চর্চা থেকে এই সময় দূরে থাকেন। এই ধারণা ভুল। এই সময় অবশ্যই শরীর চর্চা করবেন। তা না হলে সমস্যা আরও বাড়বে।