সংক্ষিপ্ত

বাঘ সংরক্ষণের প্রসঙ্গে সচেতন করতে পালিত হচ্ছে International Tiger Day। বিশ্ব জুড়ে যত প্রজাতির বাঘ আছে, তার ৭০ শতাংশ আছে ভারতে। ২০১০ সালে সেন্ট পিটার্সবার্গে অনুষ্ঠিত হয়েছিল ব্যাঘ্র দিবস। এই দিবস পালনের মুখ্য উদ্দেশ্য হল বাঘের প্রাকৃতিক আবাস রক্ষা করা এবং বাঘের সংরক্ষণের জন্য সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা গড়তে পালিত হয়। প্রতি বছর বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে দিনটি পালন করা হয়।

পালিত হচ্ছে International Tiger Day। বাঘ সংরক্ষণ প্রসঙ্গে সচেতনতা বৃদ্ধিতে পালিত হচ্ছে এই বিশেষ দিন। চোরা শিকার রুখতে গত কয়েক বছরে ভারত যে ভূমিকা গ্রহণ করেছে, তা ইতিমধ্যে সর্বত্র প্রশংসিত হয়েছে। এমনকী নাম উঠেছে গিনিস বুক অব ওয়ার্ল্ডে।  মধ্যপ্রদেশের বনাঞ্চল, ছত্তিশগড়ের বনাঞ্চল, সুন্দরবন থেকে দক্ষিণের মালভূমি পর্যন্ত নানা জায়গায় বসানো হয়েছে ক্যামেরা। তেমনই কোথাও বসানো হয়েছে রেডিও কলার। 

তবে, আরও একবার বাঘ সংরক্ষণের প্রসঙ্গে সচেতন করতে পালিত হচ্ছে International Tiger Day। বিশ্ব জুড়ে যত প্রজাতির বাঘ আছে, তার ৭০ শতাংশ আছে ভারতে। ২০১০ সালে সেন্ট পিটার্সবার্গে অনুষ্ঠিত হয়েছিল ব্যাঘ্র দিবস। এই দিবস পালনের মুখ্য উদ্দেশ্য হল বাঘের প্রাকৃতিক আবাস রক্ষা করা এবং বাঘের সংরক্ষণের জন্য সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা গড়তে পালিত হয়। প্রতি বছর বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে দিনটি পালন করা হয়। 

বাঘ ভারতের জাতীয় পশু হওয়ায় এই দিনটির মাহাত্ম্য বিস্তর। তাছাড়াও বিভিন্ন দেশে পালিত হয় দিনটি। সপ্তম বিশ্ব বাঘ দিবস গোটা বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন ভাবে পালন করা হয়েছিল। ভারত, বাংলাদেশ, নেপাল প্রভৃতি দেশে পালিত হয়েছিল দিনটি। তেমনই ইংল্যান্ড, আমেরিকাতেও বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। 

আজ এই প্রজাতি প্রায় বিলুপ্তির পথে। মানবসভ্যতার অগ্রগতির কারণে বন্যপ্রাণীরা অবলুপ্তির পথে। সঙ্গে চলছে চোরাবাজারি। এই কারণে ভারতের জাতীয় পশু বাঘের সংখ্যাও কমছে। এদিকে, বিশ্বের প্রায় ৭০ শতাংশ বাঘ আছে ভারতে। বিলুপ্তির কারণে বাস্ততন্ত্র ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। এই ভুল সংশোধনে আর ভারসাম্য রক্ষা করতে প্রচার চলছে বিশেষ সতর্ক বার্তার।  বাঘ সংরক্ষণের প্রসঙ্গে সচেতন করতে পালিত হচ্ছে International Tiger Day।প্রতি বছর আজকের ২৯ জুলাই পালিত হয় বিশ্ব বাঘ দিবস। 

এদিকে, গতকাল ছিল হচ্ছে World Nature Conservation Day বা বিশ্ব প্রকৃতি সংরক্ষণ দিবস। প্রকৃতি ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের বিষয় সচেতনতা গড়তেই এই দিনটি পালন করা হয়। এবছরের থিম হল প্রকৃতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে টেকসই জীবনযাপন। তেমনই ২০২১ সালের থিম ছিল বন ও জীবিকা- মানুষ এবং গ্রহকে টিকিয়ে রাখার উপায়। ২০২০ সালে করোনার কারণে এই দিনটি পালন করা হয়নি। ২০১৯ সালের থিম ছিল প্রকৃতি আপনার মনে- আমাদের মূল্যবোধ বোঝা। ২০১৮ সালের থিম ছিল জলাভূমি উদযাপনের একটি ভালো কারণ। 

আরও পড়ুন- ইসলামিক নববর্ষের কিছু দারুন শুভেচ্ছাবার্তা রইলো আপনাদের জন্য

আরও পড়ুন- সঠিক খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখবে মানসিক সুস্বাস্থ্য, জেনে নিন কী কী খাবেন

আরও পড়ুন- শুক্রবারে একধাক্কায় বেড়ে গেল সোনা ও রূপোর দাম, জানুন কলকাতার লেটেস্ট রেট