- Home
- Lifestyle
- Lifestyle Tips
- রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে রান্নাঘরের এই উপাদানই! ব্লাড সুগার কমাবেন কী করে? জেনে নিন
রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে রান্নাঘরের এই উপাদানই! ব্লাড সুগার কমাবেন কী করে? জেনে নিন
রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে রান্নাঘরের এই উপাদানই! ব্লাড সুগার কমাবেন কী করে? জেনে নিন

মেথির উচ্চ রক্তে শর্করার মাত্রা কার্যকরভাবে কমাতে সাহায্য করে। প্রতিদিন সকালে মেথি ভেজানো পানি পান করা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের একটি কার্যকর উপায়।
দারচিনি আরেকটি উপাদান যা খাবারে কেবল স্বাদই যোগ করে না, বরং অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতাও দেয়। এটি শরীরে ইনসুলিন সংবেদনশীলতা উন্নত করতে পারে, যা ডায়াবেটিস আক্রান্ত ব্যক্তিদের রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ডায়াবেটিস আক্রান্ত ব্যক্তিরা প্রতিদিন দারচিনি পানি পান করতে পারেন অথবা খাবারে যোগ করতে পারেন।
কম গ্লাইসেমিক সূচক এবং উচ্চ ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকার কারণে বাদাম একটি দুর্দান্ত খাবার। বাদামে প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা প্রদাহ, রক্তে শর্করার মাত্রা এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
Bitter melon
ডায়াবেটিস আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য করলা একটি দুর্দান্ত খাবার। এতে ক্যারান্টিন নামক যৌগ রয়েছে যা রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
হলুদ আরেকটি খাবার যা বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা প্রদান করে। এর উচ্চ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে এবং সংক্রমণ প্রতিরোধে সাহায্য করে। হলুদের সক্রিয় উপাদান কারকিউমিন, মশলার অনেকগুলি গুণাবলীর জন্য দায়ী। গবেষণায় দেখা গেছে যে কারকিউমিন রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমাতে এবং ডায়াবেটিস সম্পর্কিত অন্যান্য জটিলতা কমাতে পারে। গবেষকরা দেখেছেন যে কারকিউমিন ডায়াবেটিস প্রতিরোধে ভূমিকা পালন করে।
আদা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে উপকারী। এটি রক্তে গ্লুকোজের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। আদা খাবারে যোগ করে অথবা আদা চা হিসেবে খাওয়া যেতে পারে।

