সংক্ষিপ্ত

ইউনেস্কোরা ৩৬ তম জেনারেল কনফারেন্সে ১৩ ফেব্রুয়ারি দিনটি বিশ্ব বেতার দিবস হিসেবে নির্দিষ্ট করা হয়। আজ পালিত হচ্ছে এই বিশেষ দিন। জেনে নিন দিনটির তাৎপর্য।

পালিত হচ্ছে বিশ্ব বেতার দিবস। তার ব্যতীত যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম হল রেডিও। এটি যোগাযোগের একটি শক্তিশালী মাধ্যম। রেডিওকে গণমাধ্যমের অন্যতম বিশ্বস্ত অংশ হিসেবে ধরা হয়। ইতিহাস বলছে, ১৮৯৫ সালে মার্কনি রেডিও তৈরি করেছিলেন। ধীরে ধীরে সমস্ত বিশ্বে এটি জনপ্রিয়তা পায়। আজ এই বিশেষ মাধ্যমকে সম্মান জানানোর দিন। আজ সমস্ত বিশ্ব জুড়ে পালিত হচ্ছে বেতার দিবস। এই বিশেষ দিনটি পালনের জন্য ২০১০ সালে স্পেনের রেডিও অকাদেমি ইউনেস্কোর কার্যনির্বাহী পর্ষদের কাছে প্রস্তাব পাঠিয়েছিল। তারপর বহু আলোচনার পর রাষ্ট্রপুঞ্জে সংস্থাগুলো, এনজিও, ইউনেস্কোর স্থায়ী প্রতিনিধি দলগুলো এই বিষয় দৃষ্টিপাত করে। ইউনেস্কোরা ৩৬ তম জেনারেল কনফারেন্সে ১৩ ফেব্রুয়ারি দিনটি বিশ্ব বেতার দিবস হিসেবে নির্দিষ্ট করা হয়। আজ পালিত হচ্ছে এই বিশেষ দিন।

বিশ্ব বেতার দিবসের তাৎপর্য রয়েছে বিস্তর। সারা বিশ্ব জুড়ে এটি যোগাযোগের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। এই বিশেষ দিনে রেডিওৎ গুরুত্ব তুলে ধরা হয়। বেতার অন্যারে বিরুদ্ধে সর্বস্তরের কন্ঠস্বর তুলে ধরে। এটি গুরুত্বপূর্ণ একটি মাধ্যম। টেলিভিশন ও ইন্টারনেটের আগে বেতার ছিল যোগাযোগের সব থেকে বড় হাতিয়ার। এই বিশেষ মাধ্যম প্রসঙ্গে সকলকে সতর্ক করতেই পালিত হচ্ছে বিশ্ব বেতার দিবস।

প্রতি বছর এই দিনটির এটি থিম থাকে। এবছরের থিম হল রেডিও এবং শান্তি। থিমটি রেডিও প্রযুক্তিকে দ্রুত পরিবর্তন ও অগ্রগতির ওপর দৃষ্টি দেওয়ার ওপর গুরুত্ব দিয়েছে। প্রতিটি মানুষকে নতুন বাস্তবতার সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে সাহায্য করার ক্ষেত্রে রেডিওর গুরুত্বকে তুলে ধরেছে। যোগাযোগের ভবিষ্যত গঠনে রেডিও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

গত বছর অর্থাৎ ২০২২ সালের থিম ছিল বেতার ও আস্থা। সংবাদ প্রচারের ক্ষেত্রে অন্যতম সর্বাধিক বিশ্বাসযোগ্য মাধ্যম হল বেতার। গতবছর তিনটি সাব থিম ছিল। যথা- বেতার সাংবাদিকতার প্রতি আস্থা। দ্বিতীটি, আস্থা ও সহজলভ্যতা। এবং তৃতীয় ছিল রেডিও স্টেশনগুলোর বিশ্বাসযোগ্যতা ও কার্যকারিতা।

এমনই কদিন আগে ছিল ক্যান্সার দিবস। বর্তমানে ক্যান্সার বিশ্বব্যাপী মৃত্যুর দ্বিতীয় প্রধান রোগে পরিণত হয়েছে। এই রোগ প্রসঙ্গে সতর্ক করতে পালিত হয়েছিল ক্যান্সার দিবস। তার কিছুদিন আগে পালিত হয়েছে জাতীয় কন্যা শিশু দিবস। শিশু কন্যা রক্ষা করতে পালিত হয়েছিল দিনটি। এভাবেই গুরুত্ব বিষয় জনগণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধিতে পালিত হয় নানান দিবস।

 

আরও পড়ুন

জেনে নিন ক্রনিক কিডনি ডিজিজের লক্ষণ কী, সুস্থ থাকতে মেনে চলুন এই সকল ঘরোয়া টিপস

মালাইকার মতো আকর্ষণীয় চেহারা পেতে মেনে চলুন তাঁরই ডায়েট টিপস, ব্রেকফাস্ট রাখুন এই বিশেষ পদ

ঋতু পরিবর্তনের সময় বৃদ্ধি করুন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, এই কয়টি ভিটামিনে পূর্ণ খাবারে মিলবে উপকার