কি-বোর্ডে আঙুল রাখার পদ্ধতির উপর টাইপিং স্পিড অনেকটাই নির্ভর করে। টাইপের গতি বাড়ানোর জন্য কোন আঙুল দিয়ে কোন অক্ষর লিখবেন তা জানা প্রয়োজন।
কম্পিউটার দীর্ঘদিন ব্যবহার করছেন, তাও টাইপিং স্পিড কম? কেউ কেউ আবার কি-বোর্ডের দিকে না তাকালে ঠিকমতো অক্ষরই খুঁজে পান না। এবার এই সমস্যার থেকে মুক্তি পেতে কিছু সহজ উপায় অনুসরণ করতে পারেন। কী-বোর্ডে টাইপিং স্পিড বাড়াতে এই পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন।
কীভাবে টাইপিং স্পিড বাড়তে পারে?
কি-বোর্ডে আঙুল রাখার পদ্ধতির উপর টাইপিং স্পিড অনেকটাই নির্ভর করে। টাইপের গতি বাড়ানোর জন্য কোন আঙুল দিয়ে কোন অক্ষর লিখবেন তা জানা প্রয়োজন। প্রতিটি অক্ষরের জন্য এক বা একাধিক আঙুল ব্যবহার করবেন তবে টাইপ করতে দেরি হবে। তাই কি-বোর্ডের প্রতিটি অক্ষর নিয়ম মেনে নির্দিষ্ট আঙুল দিয়ে টিপলে অনেকটাই সময় বাঁচবে আপনার। কি-বোর্ডে হাত দুটো এমনভাবে রাখতে হবে যেন আপনার দুই বৃদ্ধাঙ্গুলি স্পেস বারের ঠিক মাঝে থাকে। কি-বোর্ডের অক্ষরগুলিকে মোট তিনভাগে ভাগ করা হয়েছে। কিউ (Q) থেকে , এ (A) থেকে সারি এবং তৃতীয় জেড (Z) থেকে তিনটি সারিতে। তিনটি শাড়ির জন্য আলাদা আলাদা আঙুলের ব্যবহার করতে হবে।
কোন আঙুল কোন কি-এর জন্য ব্যবহার করতে হবে?
- হাতের কনিষ্ঠ আঙুল দ্বিতীয় সারির এ (A)-এর উপর
- অনামিকা এস (S)-এর ওপর
- মধ্যমা ডি (D)-এর ওপর
- তর্জনী এফ (F)-এর ওপর
- তর্জনী দিয়ে জি (G) অক্ষরও টাইপ করতে হবে
- ডান হাতের কনিষ্ঠ আঙুল সেমিকোলনের (;)
- অনামিকা এল (L)-এ
- মধ্যমা কে (K)-এর ওপর
- তর্জনী জে (J)-এর ওপর
- তর্জনী দিয়ে এইচ (H) অক্ষর টাইপ করতে হবে
