সংক্ষিপ্ত

  • নয়া নামকরণ হল করোনা ভাইরাসের
  • এই করোনা ভাইরাসের অফিশিয়াল নাম 'কোবিড-১৯'
  • দেড় বছরের মধ্যেই এই ভাইরাসের প্রতিষেধক টিকা আবিষ্কার করে ফেলবেন বিজ্ঞানীরা
  • আতঙ্কের মধ্যে সুখবর শোনাল বিশ্ব স্বাস্থ্যসংস্থা

করোনা ভাইরাস 'ইউহান করোনা ভাইরাস' বা 'চিনা করোনা ভাইরাস নয়', এবার নয়া নামকরণ হল করোনা ভাইরাসের। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার রিপোর্ট অনুযায়ী এই করোনা ভাইরাসের অফিশিয়াল নাম 'কোবিড-১৯'। ইতিমধ্যেইকরোনা ভাইরাসের হানায় ভয়ে গুটিয়ে রয়েছে বিশ্ববাসী। গোটা বিশ্বের কাছে এক ভয়ঙ্কর নাম এই করোনা। এই নামটা শুনলেই প্রত্যেকেই যেন আতঙ্কিত। মুহূর্তের মধ্যে একজনের থেকে আরেকজনের শরীরে ছড়িয়ে পড়ছে এই ভাইরাস।  মানুষের নিঃশ্বাস প্রশ্বাসের সঙ্গেই ছড়িয়ে যাচ্ছে এই রোগের জীবানু। কোনওভাবেই আটকানো যাচ্ছে না এই ভাইরাসকে।  সার্সের থেকে ভয়ঙ্কর আকার নিয়েছে এই করোনা ভাইরাস।  এই আতঙ্কের মধ্যে সুখবর শোনাল বিশ্ব স্বাস্থ্যসংস্থা। দেড় বছরের মধ্যেই এই ভাইরাসের প্রতিষেধক টিকা আবিষ্কার করে ফেলবেন বিজ্ঞানীরা। 

আরও পড়ুন-ভোট পর্ব মিটতেই হেঁশেলে কোপ, একধাক্কায় অনেকটা বাড়ল রান্নার গ্যাসের দাম...

কিছুদিন আগে করোনায় মৃত্যু হয়েছিল উহানের চিকিৎসকের। যিনি কিনা করোনো হানার ইঙ্গিত  দিয়ে চিনা প্রশাসনের রোষের মুখে পড়েছিলেন। দি ওয়েংলিয়াং নামের ওই চিকিৎসক করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েই পরে মারা যান। এবার সেই উহানের খবর করার পরই নিখোঁজ হলেন চেন কুইশি নামের এক সাংবাদিক।  চিকিৎসকের ঘটনাটি সামনে আসার পরই ক্ষোভে ফুঁসছিলেন চিনের নাগরিকরা। এবার নিখোঁজ সাংবাদিকের খবর প্রকাশ্যে আসতে সেই ক্ষোভ যেন আরও বেড়ে গেল। করোনা আক্রান্তের উহানের বর্তমান কী অবস্থা, সেখানকার ভয়াবহ পরিস্থিতি এবং বাস্তব চিত্রটা দেখতে চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং নিজে মাস্ক পরে হুবেই প্রদেশের হাসপাতাল পরিদর্শনে আসেন।  কার তার ভূমিকা নিয়েই প্রশ্ন উঠছিল। 

করোনা ভাইরাসের জন্মদাতা ইউহানের বায়োসেফটি ল্যাবরেটরি লেভেল ফোর। এই খবর আগে থেকেই জানত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। এমন বিস্ফোরক দাবি জানিয়েছেন, মার্কিন আইনজীবী, রাসায়নিক মারণাস্ত্র বিরোধী সংগঠনের অন্যতম সদস্য ড. ফ্রান্সিস বয়েল।  নোভেল করোনাভাইরাস যে নিছকই কোনও ভাইরাসের সংক্রমণ নয়, সে বিষয়ে আগেও মুখ খুলেছিলেন ড: ফ্রান্সিস।  ড. ফ্রান্সিস বয়েল জানিয়েছেন, ইউহানের ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলজির বায়োসেফটি লেভেল ফোর ল্যাবোরেটরিতে অতি গোপনে রাসায়নিক মারণাস্ত্র বানানোর প্রক্রিয়া চলছে। সেখান থেকেই ছড়িয়েছে এই ভাইরাসের সংক্রমণ। সি-ফুড মার্কেটের ব্যাপারটা নেহাতই পরিকল্পনা। সব জেনেও কেন চুপ করে রয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, সে নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।