সংক্ষিপ্ত

ছোট বাচ্চাদের মানসিক স্বাস্থ্য এবং বিকাশের জন্য, অভিভাবকদের কিছু বিষয় বাচ্চাদের সামনে আলোচনা করা উচিত নয়। এই বিষয়গুলি বাচ্চাদের असुरक्षित, नकारात्मक এবং ভীত করে তুলতে পারে, যা তাদের মানসিক বিকাশকে প্রভাবিত করতে পারে।

ছোট বাচ্চারা মনের সच्चे, সরল এবং ভোলা হয়, তাই আজকাল সকল পেডিয়াট্রিশিয়ান এবং মনোবিজ্ঞানী বাচ্চাদের মানসিক স্বাস্থ্য, বিকাশ এবং বৃদ্ধি নিয়ে পডকাস্ট, রিল এবং ভিডিওতে আলোচনা করছেন। এমন পরিস্থিতিতে শিশু মনোবিজ্ঞানীরা আজকের আধুনিক অভিভাবকদের আজকের Genz বাচ্চাদের কীভাবে বড় করতে হবে, সে বিষয়ে টিপস দিচ্ছেন। সম্প্রতি আমি একটি রিল দেখেছি, যাতে অম্বিকা আগরওয়াল অভিভাবকদের বলছেন, ৬ বছরের ছোট বাচ্চাদের সামনে কোন ৫টি বিষয় আলোচনা করা উচিত নয়। চলুন এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা আপনাদের জানাই, ছোট বাচ্চাদের সামনে কোন বিষয়গুলি এড়িয়ে চলা উচিত।

৬ বছরের ছোট বাচ্চাদের সামনে এড়িয়ে চলুন এই ৫টি বিষয়


আর্থিক সমস্যা বা আয়ের কথা:

  • বাচ্চাদের সামনে আপনার আর্থিক টানাপোড়েন, বেশি বা কম আয়ের কথা আলোচনা করবেন না।
  • এতে বাচ্চারা असुरक्षित বোধ করতে পারে এবং অযাচিত মানসিক চাপের মুখোমুখি হতে পারে। আপনি বড়, তাই বুঝতে পারবেন, কিন্তু বাচ্চা ছোট, সে কিছু নেওয়ার আগে পরিবারের আর্থিক অবস্থা নিয়ে চিন্তা করবে।

স্কুল বা শিক্ষকের বদনাম:

বাচ্চাদের স্কুল, পড়াশোনা বা শিক্ষকদের সম্পর্কে নেতিবাচক কথা বলবেন না। এতে তাদের স্কুল এবং শিক্ষকদের প্রতি শ্রদ্ধা কমে যেতে পারে।

 

সম্পর্কের ঝগড়া বা দ্বন্দ্ব:

অভিভাবকদের ঝগড়া বা সম্পর্ক সংক্রান্ত বিষয়গুলি বাচ্চাদের সামনে আনবেন না। এতে বাচ্চারা असुरक्षित বোধ করতে পারে এবং তাদের মানসিক বিকাশে প্রভাব পড়তে পারে।

চুগলী বা খারাপ কথা:

কারও সম্পর্কে খারাপ কথা, চুগলী বা নেতিবাচক কথা বাচ্চাদের সামনে বলবেন না। বাচ্চারা এই অভ্যাসগুলি শিখে নিতে পারে এবং অন্যদের প্রতি নেতিবাচক মনোভাব গড়ে তুলতে পারে। পরবর্তীতে বাচ্চারাও অন্যদের বদনাম করতে পারে।

গুরিষ্ঠ অপরাধ বা ভয়ঙ্কর ঘটনা:

কোনো গুরুতর অপরাধ, ভয়ঙ্কর ঘটনা বা নেতিবাচক বিষয় নিয়ে বাচ্চাদের সামনে আলোচনা করবেন না। এতে তাদের মনে ভয় ঢুকতে পারে এবং তাদের মানসিক শান্তিতে খারাপ প্রভাব পড়তে পারে।

 

বাচ্চাদের সামনে সবদাই ইতিবাচক এবং ভালো কথা বলুন যাতে তাদের মানসিক এবংশারীরিক বিকাশ সঠিকভাবে হয়।