বাচ্চার ভবিষ্যৎ সুন্দর করতে চান? এপিজে আব্দুল কালামের মতো মহান ব্যক্তির টিপস মেনে চলুন। সংবেদনশীলতা, সংযম, ভালো পারিবারিক পরিবেশ, আত্মবিশ্বাস, এবং মা-বাবার সম্পর্কের গুরুত্ব বুঝুন।

বাচ্চার ভবিষ্যত সুন্দর হোক তা সব বাবা মায়েরাই চেয়ে থাকেন। কিন্তু, বাস্তবে তা করা সহজ কথা নয়। বাচ্চার ভবিষ্যত সুন্দর করতে মা বাবাকে করতে হয় কঠিন পরিশ্রম। শুধু ভালো স্কুলে পড়ালেই হল না। তাকে ঠিক ভাবে বড় করতে প্রয়োজন তাঁকে সঠিক শিক্ষা দেওয়া। কিন্তু বাচ্চার সামনে করা ছোট ছোট ভুল বাচ্চার ভবিষ্যত নষ্ট করে দিতে পারে। তাকে একজন খারাপ মানুষে পরিণত করে। তাই বাচ্চার প্রসঙ্গে সতর্ক হন। আজ রইল বিশেষ কথা। বাচ্চাকে বড় করতে এপিজে আব্দুল কালামের কথা অনুসরণ করুন।

এপিজে আব্দুল কালামের মহান বাণী জীবনের চলার পথে অধিকাংশকেই দিয়েছে অনুপ্রেরণা। তিনি মহান বিজ্ঞানী ও প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি ছিলেন। তাঁর মতো মানুষ বিরল। সন্তানকে বড় করতে আব্দুল কালামের মহান উক্তি মেনে চলুন।

অধিকাংশ সময় মা-বাবার ভুলে বাচ্চার ভবিষ্যত নষ্ট হয়ে যায়। আজ এই মহান ব্যক্তির কয়টি উক্তি। ৫ থেকে ১৭ বছর মধ্যে হয়লী বাচ্চাকে বড় করতে মেনে চলুন এই সকল টিপস। এই কয় ভুল করবেন না।

সংবেদনশীল- শিশুকে সহানুভূতিশীল করুন। তাঁকে অন্যদের সাহায্য করতে উৎসাহিত করুন।

সংযত- বাচ্চাকে সংযত হতে শেখান। মা-বাবার কখনও কটূকথা বা ঝগড়া করবেন না। সেই আচরণ তারা শিখে ফেলবে।

ভালো পরিবেশ- শিশুদের বাড়িতে সুখী পরিবার দিন। এতে তার আত্মবিশ্বাস বাড়ে। বুদ্ধি প্রখর হয়। তেমনই তার ভবিষ্যত সুন্দর হবে। 

আত্মবিশ্বাস- শিশুরা আত্মবিশ্বাসী, বুদ্ধিমান ও সফল হয়ে উঠবে বাড়িতে মা বাবার স্নেহ ও মমতা পেলেই।

বাবা-মায়ের সম্পর্ক- স্বামী-স্ত্রীর যত মনোমালিন্য হবে বা একে অপরকে মিথ্যা বলবেন তার প্রভাব পড়বা বাচ্চার ওপর। শিশুর মধ্যে ভয় ও রাগ তৈরি হবে। মেনে চলুন এই সকল টিপস।

বাচ্চার ভবিষ্যত সুন্দর করতে এই সকল টিপস মেনে চলুন। বাচ্চাকে সংযত হতে শেখান। তেমনই সংবেদনশীল করুন বাচ্চাকে। বাচ্চার আত্মবিশ্বাস গড়ে তুলুন সঠিক ভাবে। তার বুদ্ধির বিকাশ করুন সঠিক ভাবে। তেমনই বাড়ির পরিবেশ ভালো পরিবেশ। তেমনই মা-বাবার কখনও কটূকথা বা ঝগড়া করবেন না। সেই আচরণ তারা শিখে ফেলবে। মেনে চলুন এই সকল টিপস। এতে বাচ্চার ভবিষ্যত হবে সুন্দর এবং উজ্জ্বল। তেমনই সে একজন ভালো মানুষ তৈরি হবে।