সংক্ষিপ্ত

ক্রিসমাসের আগে নিজেদের সম্পর্কের মধ্যে ঝগড়া-বিবাদ, মান অভিমান ভুলে হাসিমুখে সময় কাটান। পুরোনো মান অভিমান ভুলে প্রেমিকাকে খুশি করতে কে না চায়। সুখী দাম্পত্যে ফিরতে বড়দিনের আগে কিছু প্ল্যানিং করে নিন চটজলদি।

সুস্থতার চাবিকাঠি ভালবাসার সম্পর্ক। আর সম্পর্কের গাঢ় বন্ধন মানেই যৌন মিলন। অত্যাধিক কাজের চাপ, মানসিক টেনশনে থেকে স্ট্রেসের কারণে সম্পর্কে ছেদ ঘটছে অনেকেরেই। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে ঝগড়া-অশান্তি খুব বেশিদিন জিইয়ে রাখা উচিত নয়। সমস্ত বিবাদ ভুলে গিয়ে নতুন করে শুরু করুন আগামীর পথচলা। যৌন সম্পর্ক নিয়ে অনেকেরই অনেকরকমের ফ্যান্টাসি রয়েছে। সঙ্গমের সময়টাতে ছেলে হোক কিংবা মেয়ে দুজনেই পুরো সময়টাতে একান্তভাবে কাটাতে চান। সম্পর্ককে মজবুত করতে মানসিক ভাবে সংযুক্তির বিশেষ প্রয়োজন। যৌনমিলনে ফলে শুধু শারীরিকই নয়, মানসিক দিক থেকেও রিলেশনশিপকে আরও মজবুত করে তোলে। ক্রিসমাসের আগে নিজেদের সম্পর্কের মধ্যে ঝগড়া-বিবাদ, মান অভিমান ভুলে হাসিমুখে সময় কাটান। পুরোনো মান অভিমান ভুলে প্রেমিকাকে খুশি করতে কে না চায়। সুখী দাম্পত্যে ফিরতে বড়দিনের আগে কিছু প্ল্যানিং করে নিন চটজলদি।

গার্লফ্রেন্ড যতই পুরোনো হোক বা নতুন তাকে সবসময় হাতের কাছেই রাখতে চান পুরুষরা। সম্পর্ক যত এগোতে থাকে ততই যেন চাহিদাগুলি প্রকট হতে থাকে। তেমনই আবার স্বামী এবং স্ত্রীর মধ্যেও অনেকসময় একঘেয়েমি চলে আসে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে ঝগড়া-অশান্তি খুব বেশিদিন জিইয়ে রাখা উচিত নয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পুরোনো বিবাদ ভুলে গিয়ে নতুন করে শুরু করুন আগামীর পথচলা। মান অভিমান ভুলে স্ত্রী কিংবা প্রেমিকাকে খুশি করতে নানা রকম ট্রিকস কাজে লাগাতে পারেন। এতে সঙ্গমের একঘেয়েমি যেমন কাটতে পারে, তেমনই প্রেমিকাকেও রাখতে পারেন নিজের বশে।

 

 

আপনার সঙ্গীর জন্য একটি সারপ্রাইজ পার্টির আয়োজন করতেই পারেন। বাড়ির বাইরে নির্জনে কিংবা ব্যালকনি বা খোলা আকাশের নীচে ছাদের মধ্যে একটা ছোট্ট পার্টির আয়োজন করতে পারেন। এতেও সম্পর্ক অনেকটাই আগের মতো ঠিক হয়ে যাবে। দুজনে মিলে একসঙ্গে কিছুটা সময় কাটালে দেখবেন মনটাও ভাল হয়ে যাবে। আর দূরত্বও কমে আসবে। সারা বছরে যা যা কথা সঙ্গীকে বলা হয়ে ওঠেনি সময় করে কোনও একটা নির্জন জায়গায় বেরাতে গিয়ে মনের সমস্ত কথা মন খুলে শেয়ার করুন। দেখবেন ম্যাজিকের মতোন ঠিক হয়ে যাবে আপনাদের সম্পর্কগুলি। সঙ্গীর পছন্দের কোনও খাবার একদিন বাড়িতে থেকে নিজেই রান্না করে স্ত্রীকে পরিবেশন করুন। অনেকের মধ্যেই ঝামেলার কারণে যৌনতা হারিয়ে যায়। পুরোনো সব ভুলে সেই সম্পর্ক আবার ফিরিয়ে আনুন। এতে সম্পর্ক আরও গভীর হবে। যৌনতা ছাড়া সম্পর্ক মধুর হয় না তাই একঘেয়ে সম্পর্কের মাঝে যৌনতার স্বাদ থাকাটাও ভীষণভাবে জরুরি। শারীরিক মিলনের পরেও এমন কিছু বিষয়ের দিকে খেয়াল রাখা উচিত, যাতে সম্পর্ক আরও দৃঢ় ও ভালবাসার হয়। যৌনমিলন শুধু শারীরিকই নয়, মানসিক দিক থেকেও রিলেশনশিপকে আরও মজবুত করে তোলে।