সংক্ষিপ্ত

ফেব্রুয়ারি মাস পড়তে না পড়তেই শহরজুড়ে প্রেমের মরশুম। অনেকেই কাজের চাপে বিশেষ দিনগুলি সেলিব্রেট করতে পারেন না প্রিয়জনের সঙ্গে। আর তখনই শুরু হয় ঝগড়া। তবে ভ্য়ালেন্টাইন্স ডে-র আগে কোনও রাগ-অভিমান নয়, বিবাদ ভুলে প্রেমিকাকে খুশি করতে কাজে লাগান এই টিপস।

আকাশে, বাতাসে , চারিদিকে শুধু প্রেম প্রেম রব। ভ্যালেন্টাইন্স ডে নিয়ে মাতোয়ারা সকলেই। ফেব্রুয়ারি মাস পড়তে না পড়তেই শহরজুড়ে প্রেমের মরশুম। ১৪ ফেব্রুয়ারি ভ্যালেন্টাইন্স ডে হলেও বাঙালির ভ্যালেন্টাইন শুরু হয় সরস্বতী পুজো দিয়ে আর শেষ হয় ভ্যালেন্টাইন ডে দিয়ে। শুরু হয়ে গেছে ভালবাসার দিন উদযাপন। ১৪ ফেব্রুয়ারি ভ্যালেন্টাইন্স ডে-র দিনেই প্রেমিক-প্রেমিকারা নিজেদের ভালবাসার মানুষকে প্রেমে- আদরে ভরিয়ে দেন। তবে অনেকেই কাজের চাপে এই বিশেষ দিনগুলি সেলিব্রেট করতে পারেন না নিজের প্রিয়জনের সঙ্গে। আর তখনই শুরু হয় ঝগড়া -অশান্তি। কারোর আবার হয়তো পুরোনা ঝামেলাই চলছে। তবে ভ্য়ালেন্টাইন্স ডে-র আগে কোনও রাগ-অভিমান নয়,বরং পুরোনা বিবাদ ভুলে প্রেমিকাকে খুশি করতে কাজে লাগান এই টিপস।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ভ্যালেন্টাইন্স ডে-র দিন সমস্ত বিবাদ ভুলে গিয়ে নতুন করে শুরু করুন আগামীর পথচলা। পুরোনো মান অভিমান ভুলে স্ত্রী কিংবা প্রেমিকাকে খুশি করতে আজকের দিনটাই সবচেয়ে শ্রেয়। গার্লফ্রেন্ড যতই পুরোনো হোক বা নতুন তাকে সবসময় হাতের কাছেই রাখতে চান পুরুষরা। সম্পর্ক যত এগোতে থাকে ততই যেন চাহিদাগুলি প্রকট হতে থাকে। তেমনই আবার স্বামী এবং স্ত্রীর মধ্যেও অনেকসময় একঘেয়েমি চলে আসে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে ঝগড়া-অশান্তি খুব বেশিদিন জিইয়ে রাখা উচিত নয়। তাই নিজের সঙ্গীর জন্য চটজলদি প্ল্যান করে নিন ইউনিক কিছু আইডিয়া।

 

 

সুস্থতার চাবিকাঠি ভালবাসার সম্পর্ক। আর সম্পর্কের গাঢ় বন্ধন মানেই যৌন মিলন। অত্যাধিক কাজের চাপ, মানসিক টেনশনে থেকে স্ট্রেসের কারণে সম্পর্কে ছেদ ঘটছে অনেকেরেই। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে ঝগড়া-অশান্তি খুব বেশিদিন জিইয়ে রাখা উচিত নয়। সমস্ত বিবাদ ভুলে গিয়ে নতুন করে শুরু করুন আগামীর পথচলা। নিজেদের সম্পর্কের মধ্যে ঝগড়া-বিবাদ, মান অভিমান ভুলে হাসিমুখে সময় কাটান। পুরোনো মান অভিমান ভুলে প্রেমিকাকে খুশি করতে কে না চায়। তাই সুখী দাম্পত্য ফিরতে বেশ কিছু প্ল্যানিং করে নিন ভ্যালেন্টাইন্স ডে-তে। আপনার সঙ্গীর জন্য একটি সারপ্রাইজ পার্টির আয়োজন করতে পারেন  এই বিশেষ দিনে।বাড়ির বাইরে নির্জনে কিংবা ব্যালকনি বা খোলা আকাশের নীচে ছাদের মধ্যে একটা ছোট্ট পার্টির আয়োজন করতে পারেন। এতেও সম্পর্ক অনেকটাই আগের মতো ঠিক হয়ে যাবে। দুজনে মিলে একসঙ্গে কিছুটা সময় কাটালে দেখবেন মনটাও ভাল হয়ে যাবে। আর দূরত্বও কমে আসবে। সারা বছরে যা যা কথা সঙ্গীকে বলা হয়ে ওঠেনি সময় করে কোনও একটা নির্জন জায়গায় বেরাতে গিয়ে মনের সমস্ত কথা মন খুলে শেয়ার করুন। দেখবেন ম্যাজিকের মতোন ঠিক হয়ে যাবে আপনাদের সম্পর্কগুলি। অনেকের মধ্যেই ঝামেলার কারণে যৌনতা হারিয়ে যায়। পুরোনো সব ভুলে সেই সম্পর্ক আবার ফিরিয়ে আনুন। এতে সম্পর্ক আরও গভীর হবে। যৌনতা ছাড়া সম্পর্ক মধুর হয় না তাই একঘেয়ে সম্পর্কের মাঝে যৌনতার স্বাদ থাকাটাও ভীষণভাবে জরুরি।