সংক্ষিপ্ত
- সিএএ সমর্থনে গণস্বাক্ষর সংগ্রহ শুরু
- পশ্চিম মেদিনীপুরের খড্গপুর শহর থেকে এই ক্যাম্পেন শুরু হল
- নিজের হাতে স্বাক্ষর করে তা শুরু করলেন দিলীপ ঘোষ
- মুখ্যমন্ত্রীকে চ্যালেঞ্জ করে এই প্রক্রিয়া সফল করার ডাক দিলেন দিলীপ ঘোষ
শুক্রবার রাত থেকেই সিএএ এর সমর্থনে গণস্বাক্ষর অভিযান শুরু হলো পশ্চিম মেদিনীপুরের খড়গপুরে৷ খড়্গপুর পুরসভার ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে এই কাজের সুচনা করেন বিজেপির মেদিনীপুরের সাংসদ তথা রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ । আনুষ্ঠানিকভাবে এ আইনের সমর্থনে গণস্বাক্ষর করেন বহু মানুষ। আর সেই ওয়ার্ডের অনুষ্ঠানে গিয়ে রীতিমতন নিজেদের কর্মীদের সঙ্গে লিট্টি খাওয়াতে মাতলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি ৷ উপস্থিত ছিলেন বিজেপির জেলা সভাপতি সমিত দাস এবং অন্যান্য নেতারা৷ প্রথমে সি এ এর সমর্থনে স্বাক্ষর গ্রহণে সবাই স্বাক্ষর করে এবং পরে একটি দলীয় কার্যালয় উদ্বোধন করেন দিলীপ ঘোষ ৷ পরে নেতাকর্মীদের সঙ্গে লিট্টি এবং চোখা খাওয়াতে মাতলেন দিলীপ ঘোষ । এরপর শনিবার সকালেও প্রাতঃভ্রমন সেরে চায়ে পে চর্চার ছকে সিএএ সমর্থনে প্রচার সারেন তিনি ৷
এদিন দিলীপ ঘোষ বলেন- ভুতের ভয় আর এনআরসি ও সিএএ ভয় একই ৷ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এই আইনকে ভূতের মতো ভয় পাচ্ছেন ৷ তাই এর বিরুদ্ধে রাস্তায় নেমে প্রতিরোধ করার চেষ্টা করছেন ৷ মানুষ বোঝের তাই মানুষ নিজেরাই এই দুই আইনের সমর্থনে স্বাক্ষরে হাজির হচ্ছেন ৷ দিদি-র কথা যে শুনবেন তিনিই ভুগবেন ৷
এবিষয়ে তৃণমূলের জেলা সভাপতি অজিত মাইতি বলেন- ওই লোকটার কথার কোনো দাম নেই ৷ মানুষ ওনার ও ওনার দলের প্রতি ঘৃনা উগরে দিচ্ছেন সমভাবে ৷ তাই পরপর ভোটের ফলে প্রভাব দেখা যাচ্ছে ৷ মনে রাখবেন ওনারা যাই করুন, সেটাই হবে যেটা মানুষ ও দিদি চাইছেন ৷ মোদীর কথা শুনে কয়েকবারই ঠকেছেন মানুষ , আর শুনবেন না ৷