সংক্ষিপ্ত
- যুগ-যুগ ধরে চলে আসা যৌন-নির্যাতনে এবার পড়বে ছেদ
- অপরাধ রুখতে ধর্ষকদের রাসায়নিক লিঙ্গচ্ছেদ আইন প্রণয়ন
- 'পরিবারের পরিচয় গোপন রাখার দায়িত্ব সরকারের'
- যৌননিগ্রহ দ্রুত শুনানিতে অনুমোদন দিল ইমরান খান সরকার
পাকিস্তানে লাফিয়ে বাড়ছে ধর্ষণের ঘটনা। যুগ-যুগ ধরে চলে আসা যৌন-নির্যাতনে এবার পড়বে ছেদ। অপরাধ রুখতে ধর্ষকদের রাসায়নিক লিঙ্গচ্ছেদ আইন প্রণয়ন এবং যৌননিগ্রহ দ্রুত শুনানিতে অনুমোদন দিল ইমরান খান সরকার।
আরও পড়ুন, ২ স্ত্রীর সঙ্গে লাইভ স্ট্রীমিং চলাকালীন সঙ্গম, পুলিশের জালে গুণধর যুবক
শীঘ্রই বিলটি পার্লামেন্টে পেশ করা হবে
সূত্রের খবর, মঙ্গলবার মন্ত্রীসভার বৈঠকে ধর্ষকের শাস্তি হিসাবে রাসায়নিকভাবে লিঙ্গচ্ছেদের পাশাপাশি ধর্ষকদের প্রকাশ্য়ে ফাঁসি দেওয়ার দাবি তোলেন ইমরান খানের ক্য়াবিনেটের অনেকেই। ইসলামিক দেশটির শাসকদল তেহরিক-ই-ইনসাফ তথা আইনসভার সদস্য ফয়জল জাভেদ খান জানিয়েছেন, শীঘ্রই লিঙ্গচ্ছেদ সংক্রান্ত
বিলটি পার্লামেন্টে পেশ করা হবে।
আরও পড়ুন, বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে বাংলার মেয়ে পাচার, গুজরাট থেকে নির্যাতিতাকে উদ্বার করল CID-AHTU-IJM
পরিবারের পরিচয় গোপন রাখার দায়িত্ব সরকারের
অপরদিকে, এই ব্যাপারে এখনও সরকারিভাবে কিছু ঘোষণা করেনি পাক সরকার। খসরায় পুলিশে অধিক সংখ্যক মহিলাদের নিয়োগ, ফাস্ট ট্র্যাকিং কোর্ট বসানো এবং সাক্ষীর নিরাপত্তার বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। যদিও ইমরান এটাকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, নাগরিকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের কর্তব্য। উল্লেখ্য পাক প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, নির্যাতিতারা নির্ভয়ে অভিযোগ দায়ের করতে পারেন। তাঁর পরিবারের পরিচয় গোপন রাখার দায়িত্ব সরকারের।
আরও পড়ুন, ঘনিষ্ঠতা বাড়তেই প্রথম দেখা, ফাঁকা গাড়িতে শ্লীলতাহানির শিকার আনন্দপুরের তরুণী