সংক্ষিপ্ত
পুজোর মেজাজে খুনসুটি, ফ্যাশন, লুক, শপিং প্ল্যানিং নিয়ে ব্যস্ত দুই বন্ধু প্রত্যুষা ও ভাবনা। নতুন কি করালে এবার পুজোয়!
ভাবনা (Bhabna) ও প্রত্যুষার (Pratusya) পুজা লুক (puja Fashion)। দেখতে দেখতে পুজো হাজির। অতিমারীর সঙ্গে লড়াই করতে করতেই কীভাবে যেন দিন এগিয়ে এলো। তাই শেষ বেলায় প্রস্তুতি তুঙ্গে সেলেব মহলেও। মেগা সিরিয়ালের ( serial Shoot) ব্যাঙ্কিং শ্যুট তৈরি করে রাখতে হচ্ছে। তারই মাঝে পুজোর মেজাজে খুনসুটি, ফ্যাশন, লুক, শপিং প্ল্যানিং নিয়ে ব্যস্ত দুই বন্ধু প্রত্যুষা ও ভাবনা। মেক ওভারে গিয়ে প্রত্যুষার এক অদ্ভুদ বিষয় তুলে ধরলেন ভাবনা। তাঁর চোখের পাতা বেশ বড়। ওপরের পাতাগুলো দেখলে যেন মনে হয়ে আর্টিফিশিয়াল লাগানো হয়েছে।
আর চোখের নিচের পাতা গুলো উধাও। তাতেই হাসির রোল। সেই পাতাগুলোই এবার পুজোর আগে লাগিয়ে নেওয়া। তাই তড়িঘড়ি শুয়ে পড়লেন প্রত্যুষা। এবার পালা ভাবনার, তিনি কী করবেন! তাঁর ইচ্ছে এবার ট্যাটু। না, ভাবনার জন্য এটা কোনও নতুন ইচ্ছে নয়। কারণ তিনি এর আগে ১১ টি ট্যাটু করে রেখেছেন সারা শরীরে। এবার পালা পায়ের। বাঁ পায়ের গোড়ালির ওপরের অংশে লিখে হবে টেক দ্য রিস্ক। কেন এই ট্যাটু! তা নিয়েও খোলসা করলেন ভাবনা। বললেন, যে ধরের প্রফেশনে তাঁরা যুক্ত, সেখানে ঝুঁকি তো থেকেই যায়। দর্শকেরা কতটা ভালোবাসা দেবেন, কাজ কতটা আসবে।
আরও পড়ুন-- 'নির্লজ্জ, বেহায়া, উগ্র', কেন এই মন্তব্য শুনতে হল জেনেলিয়াকে, খোলসা করলেন আরবাজ
আবার উল্টো দিকে জীবনের ক্ষেত্রেও সংজ্ঞাটা এক। প্রতিটা পদে পদে নয়া ঝুঁকি সঙ্গে নিয়ে চলতে হয়। তাই ভাবনা এবার এই ট্যাটুই বানিয়ে নিলেন। তাঁর ট্যাটু করতে করতে মোটেও ভ. লাগে না। উল্টে বেশ পছন্দই করেন ভাবনা। পরবর্তী ট্যাটু হবে পিঠে, বেশ বড় আকারের, তাও তিনি স্থির করে রেখেছেন। তবে চোখ থেকে একটুও বেরলো না জল। উল্টো দিকে প্রত্যুষার অবস্থা বেশ কঠিন। চোখের সামনে কিছুই সে সহ্য করতে পারে না। আর সেই চোখ নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট! ঝর ঝর করে জল পড়তে শুরু করল তাঁর, ভাবনার কথায়, এটাই তো বন্ধুত্ব। লাগছে কার, কাঁদছে কে! উল্টে বন্ধুকে শান্ত করতে ভাবনার কথায়, এই চোখ দেখেি ছেলেরা প্রেমে পড়ে যাবে।