সংক্ষিপ্ত

  • বাড়ির ঠাকুরের  জন্যও কেনা হচ্ছে নতুন পোশাক 
  • দোকান ভর্তি সোনালি জরির রংবেরঙের ঘাগরা  
  • ফুটপাতের কোনও দোকানই তেমন ফাঁকা নেই  
  • তবুও ফুটপাতের ব্রিক্রেতারা হতাশ 
     

মেঘলা আকাশ,সারাদিনই কম বেশি বর্ষা হচ্ছে কলকাতায়। আর ত্রিপল দিয়ে ফুটপাত  বিক্রেতারা জামা কাপড়ের দোকান ঢেকে রেখেছেন।যদি তেড়ে ফুঁড়ে বর্ষা আসে।তারই মধ্যে প্রচুর মানুষ পুজোর শপিং করতে বেরিয়েছেন।পুজোর কেনাকাটা বলতে গেলে প্রায় শেষ পর্যায়ে চলছে।চারিপাশে রাস্তার মোড়ে মোড়ে ইতি মধ্যেই একগুচ্ছ ব্যানার বসে গেছে।বহু দিনের না সারানো,পুরনো মাইকে চলছে তারস্বরে চলছে আগমনীর গান। তবে যাইহোক পুজোতে বাঙালিরা শুধু নিজেদের জামাকাপড়ই কেনেন না। তারা তাদের গৃহ দেবতার জন্যও নিয়ে যাচ্ছেন পছন্দসই পোশাক।  

আরও পড়ুন, পুজোর আগে শেষ রবিবার,ফুটপাথের বাজার পণ্ড ভিলেন বৃষ্টিতে... Read more at: https://bangla.asianetnews.com/kolkata/heavy-rain-spoils-footpath-traders-market-pyktsg 

আর এমন একজন বাঙালি গৃহ বঁধুকে পাওয়া গেল,গড়িয়াহাট-এর মোড়ের একটি দোকানে।কথা বললেন আমাদের সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে। নিজের পরিচয় দিয়ে জানালেন, তিনি যূথিকা দেবী আসছেন টালিগঞ্জ থেকে। দোকান ভর্তি সোনালি জরি দিয়ে নকশা করা রংবেরঙের ঘাগরা,বোতাম দেওয়া জামার মধ্যে ক্রমাগত খুঁজেই চলেছেন তার গৃহ দেবতার জন্য মানানসই পোশাক।তিনি জানালেন যে ,বছরের অন্য সময়ও তিনি তার গৃহ দেবতার জন্য নতুন পোশাক কেনেন। তবে দুর্গা পুজো উপলক্ষ্যে তিনি আরও সুন্দর করে সাজান তার বাড়ির দেবদেবীদের।     

আরও পড়ুন, বৃষ্টি থাকছে আরও ৪৮ ঘণ্টা,আগমনীর আবহাওয়ায় জলমগ্ন কলকাতা

ফুটপাতের কোনও দোকানই তেমন ফাঁকা নেই।কমবেশি প্রত্যেকেই কেনার ইচ্ছে নিয়ে এসেছেন।তবে ঠাকুরের পোশাক বিক্রেতা জানালেন তার ক্রেতার সামনেই, বিক্রির বাজার নাকি খুবই খারাপ। নতুন কিছু কিনতেও ভয় পাচ্ছেন,যদি বিক্রি না হয়।