সংক্ষিপ্ত
নেতাজির হাত ধরে শহর কলকাতায় আধুনিক এক দুর্গাপুজো সূচণা হয়। শিল্পী গোপেশ্বর পাল নেতাজির আদেশেই প্রথম একচালা ঠাকুরের বদলে আধুনিকরূপে দুর্গা পুজোর সূচণা হয় এই কুমোরটুলি সর্বজনীনেই।
১৯৩৮ সালে নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু এই পুজোর সভাপতির পদে ছিলেন। সেই থেকে আজও একইভাবে দেবীবন্দণায় মেতে ওঠে কুমোরটুলি সর্বজনীন। নেতাজির হাত ধরে শহর কলকাতায় আধুনিক এক দুর্গাপুজো সূচণা হয়। শিল্পী গোপেশ্বর পাল নেতাজির আদেশেই প্রথম একচালা ঠাকুরের বদলে আধুনিকরূপে দুর্গা পুজোর সূচণা হয় এই কুমোরটুলি সর্বজনীনেই।
শিল্পী গোপেশ্বর পাল-ও কম যান না, তার হাতে গড়া মূর্তি দেখে মুখে কুলুপ এটেছিল ব্রিটিশ সরকার। গোপেশ্বর পালের হাতে কাজ দেখে খুশি হয়ে ব্রিটিশরা অটো রিভলভিং মরিস গাড়ি উপহার দিয়েছিলেন। তবে প্রতিভাবান এই শিল্পী বেশিদিন মূর্তি গড়ার কাজ করতে পারননি। খুব অল্প বয়সেই এই শিপ্লীর প্রয়াত হন।
সেই থেকে আজও আধুনিকতার ছোঁয়ায় প্রতি বছর পুজোয় নিত্য নতুন চমক দিতে সেজে ওঠে কুমোরটুলি সর্বজনীন। বর্তমানে নেতাজির এই পুজো থিমের লড়াইতেও কলকাতার তাবড় তাবড় পুজোগুলিকেও টক্কর দেয়।