মধ্যপ্রদেশে একে সংক্রান্তি বলা হয়, গুজরাটে একে উত্তরায়ণ এবং দক্ষিণ ভারতে বলা হয় পোঙ্গল। এই দিনে বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন খাবার তৈরি করা হয়। বিহারে এই দিনে খিচড়ি তৈরি হয়।
জ্যোতিষবিদদের কথায় মকরসংক্রান্তির দিনে একটি জিনিস আনলে ঘরে কখনও টাকার অভাব হয় না। সেই জিনিসটি হল একটি তামার সূর্য। বাস্তু অনুযায়ী তামা অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ঘুড়ি কিন্তু প্রথম তৈরি হয়েছিল চিনে। আর ঘুড়ি জনপ্রিয়তা পেয়েছিল এই দেশে।
হিন্দু ধর্মে ধুনোর বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। পূজা থেকে শুরু করে তন্ত্র-মন্ত্র সবকিছুতেই এটি ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও ধুনো দুর্ভাগ্য পরিবর্তন করে বলে বিশ্বাস করা হয়
বাস্তুশাস্ত্রে অনেক কিছু কেনা নিষিদ্ধ। এর মধ্যে জুতো ও চপ্পল রয়েছে। প্রত্যেক ব্যক্তি তার সুবিধা এবং প্রয়োজন অনুযায়ী জুতো এবং চপ্পল কেনে, কিন্তু বাস্তুশাস্ত্র বলে যে অমাবস্যা, মঙ্গলবার, শনিবার বা গ্রহনের দিনে কেনা উচিত নয়।
বিশ্বাস করা হয় যে এই দিনে যিনি নিজের জীবন উৎসর্গ করেন তিনি মোক্ষ লাভ করেন। এই কারণেই, ভীষ্ম পিতামহ তাঁর জীবন উৎসর্গ করার জন্য সূর্যের উত্তরায়ণের অপেক্ষায় ছিলেন।
বাস্তু মতে, মোবাইল ব্যবহার সংক্রান্ত সহজ নিয়ম মেনে চললে বাস্তুর ত্রুটি এড়ানো যায়। উদাহরণস্বরূপ, বাস্তুশাস্ত্র ফোনে ওয়ালপেপার লাগানোর সময় কিছু বিষয় মাথায় রাখার পরামর্শ দেয়।
বৈজ্ঞানিকভাবে যেমন গ্রহণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, ঠিক তেমনি জ্যোতিষশাস্ত্রেও এর গুরুত্ব রয়েছে। এই বছরের প্রথম চন্দ্রগ্রহণ কখন ঘটবে, ভারতে তা বৈধ হবে কি না, তা জেনে নেওয়া যাক।
বাস্তুমতে কতগুলি টোটকা রয়েছে যেগুলি মানলে পরিবারের সদস্যদের মধ্যে কোনও রকম সমস্যা তৈরি হয় না।
বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, একটি ফটো ফ্রেম ভুল দিকে রাখলে বড় দুর্ভাগ্য আসতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে চলুন জেনে নেওয়া যাক ফটো সম্পর্কিত বাস্তুশাস্ত্রের নিয়ম