বাস্তু অনুযায়ী শিবপুজোর গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হল বেলপাতা। শিবঠাকুর সাধারণ একটি বেলপাতাতেই তুষ্ট হয়। বাস্তু অনুযায়ী বেলপাতা অত্যন্ত শুভ। মহাদেবের অত্যন্ত প্রিয়।
যদিও প্রতিটি মন্দিরের নিজস্ব গোপনীয়তা রয়েছে, তবে আপনি জগন্নাথ মন্দিরের তৃতীয় সিঁড়ি সম্পর্কিত গোপনীয়তার কথা শোনেননি। আসুন এই মন্দিরের রহস্যময় সিঁড়ি সম্পর্কে জানার চেষ্টা করি।
এই দিনটি হিন্দুশাস্ত্র মতে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ দিন। মহাশিব রাত্রিতে যে চারটি শুভ যোগ তৈরি হয়েছে সেগুলি হল- সর্বার্থসিদ্ধি যোগ, শিব যোগ, সিদ্ধ যোগ ও শ্রবণ নক্ষত্র যোগ।
পৌরাণিক বিশ্বাস অনুসারে, দেবিকা নদীকে গঙ্গা নদীর বড় বোন বলা হয়। জম্মু ও কাশ্মীরের উধমপুর জেলার পাহাড়ি শুদ্ধ মহাদেব মন্দিরটি দেবিকা নদীর উৎপত্তিস্থল। এরপর এই দেবিকা নদী উত্তর-পশ্চিম দিকে গিয়ে রবি নদীতে মিলিত হয়েছে।
বাস্তুতে বলা আছে সিঁড়ির নিচে কী রাখবেন আর কী রাখবেন না। আজ আমরা ঘরের সিঁড়ির নিচ সম্পর্কে আলোচনা করব এবং বাস্তুশাস্ত্রে সিঁড়ির নীচে কোন জিনিসগুলি রাখা বা তৈরি করা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। আবার এখানে কি রাখা যায় তাও জেনে নিন।
শিব পুজোর কতগুলি নিয়ম রয়েছে। যেগুলি মেনে না চললে শিব ঠাকুরের অভিশাপ লাগে। শিবরাত্রিরের দিন এই তিনটি জিনিস কখনও মহাদেবকে নিবেদন করবেন না।
মহাশিবরাত্রিতে মহাদেব এবং মা পার্বতীর পূজা করার পাশাপাশি কিছু বিশেষ জিনিস নিবেদনের মাধ্যমে ঈশ্বরের আশীর্বাদ পাওয়া যায়। এর মধ্যে থাকা সমস্ত জিনিসই ভগবান শিবের প্রিয়।
ভগবান বিষ্ণ, প্রাচীন বিশ্বাস অনুযায়ী তিনি এই বিশ্বের লালনকর্তা। গীতাতেই তিনি বলেছেন, ধর্ম স্থাপনের জন্য তিনি বারবার জন্মগ্রহণ করেন।
বাস্তু নিয়ম মেনে এই উপহারগুলি দিলে প্রেম ও বিয়ের সম্পর্ক আরও সুন্দর আর শক্তপোক্ত হবে।
উপহার পরিবারের সদস্য আর সম্পর্কের উন্নতি করতে পারে। সম্পর্ক আরও দৃঢ় হয়। তাই বাস্তুশাস্ত্রের নিময় অনুযায়ী এই জাতীয় ৮টি উপহার কখনই কাউকে দেওয়া উচিৎ নয়।