শুরু হয়ে গেছে ফাল্গুন মাস। এই মাসের পবিত্র পূর্ণিমার তিথিতে স্নান করে পুজো এবং যথাসাধ্য দানধ্যান করলে ভাগ্য হবে সুপ্রসন্ন।
হিন্দু ধর্ম মতে, ফাল্গুন মাসের কৃষ্ণপক্ষের চতুর্দশী তিথিতে শিবলিঙ্গ রূপে আবির্ভূত হয়েছিলেন মহাদেব। অধিকাংশ পুজো দিনের বেলা হলেও শিবের পুজোতে রাত্রির সময়কালটি পালন করা হয় কেন?
চাঁদ দেবতার সঙ্গে পুজো করা হয় দেবী লক্ষ্মীকে। জেনে নিন এই পুজোর বিশেষ নিয়ম।
ভক্তি ভরে পুজো করলে তবেই মিলবে মায়ের কৃপা। এবছর সরস্বতী পুজোর দিন এই সাতটি জিনিস কিনুন, মিলবে মা সরস্বতীর কৃপা।
শাস্ত্রমতে সরস্বতী পুজোর দিন সরস্বতী যন্ত্রের শুদ্ধিকরণ ও প্রাণ প্রতিষ্ঠা করতে হবে। বসন্ত পঞ্চমীর দিনেই এটি পড়ার ঘরে একটি নির্দিষ্ট স্থানে স্থাপন করতে হবে।
বাস্তু ত্রুটি একজন ব্যক্তির জীবনকে খারাপভাবে প্রভাবিত করে। এ কারণে নানা সমস্যা তৈরি হতে থাকে। আপনিও যদি একই ধরনের সমস্যায় ভুগছেন তাহলে আজই ছাদ থেকে এই জিনিসগুলি সরিয়ে ফেলুন।
মকর রাশিতে শনি ও শুক্র, মঙ্গল ও বুধের সন্ধি হতে চলেছে। এতে ত্রিগ্রহী যোগ তৈরি হবে। একই সময়ে, মেষ রাশিতে চন্দ্র ও বৃহস্পতির মিলনে গজকেশরী যোগ তৈরি হচ্ছে।
সরস্বতীকে ইলিশ দিয়ে পুজো করা হয়। পুজোর পরেই এই ইলিশ প্রসাদ হিসেবে গ্রহণ করা হয়। কিন্তু কেন এই রীতি তাই নিয়ে রয়েছে অনেক জল্পনা।
শাস্ত্রে দাঁড়ানো মূর্তিকে তেমন শুভ বলে মনে করা হয় না। তবে মূর্তি কেনার সময় অবশ্যই খেয়াল রাখবেন সরস্বতীর মূর্তি দাঁড়ানো হলেও বীনা যেন কখনই তাঁর পাশে দাঁড়ানো অবস্থায় না থাকে।
যে কোন ব্যক্তির জন্মকুণ্ডলীতে গজকেশরী যোগ গঠিত হয়। সে জীবনে প্রচুর অর্থ ও সম্পদ পায়। তার এই সময়টা আনন্দে ভরপুর। আসুন জেনে নেওয়া যাক কীভাবে এবং কখন গজকেশরী যোগ জন্মায়।