হিন্দুমতে পৌষ পূর্ণিমার গুরুত্ব অনেক। এই দিন খুবই পূন্য বলে মনে করা হয়। পবিত্র নদী বিশেষ করে গঙ্গাস্নানের গুরুত্ব অনেক।
আপনিও যদি আর্থিক সংকটের শিকার হন, তবে আপনার বাড়ির উত্তর দিকে এই গাছগুলি লাগালে আপনার আর্থিক অবস্থার উন্নতি হবে এবং দেবী লক্ষ্মীর আশীর্বাদ পেতে সাহায্য করবে।
মহিলাদের মুখে বিশেষ করে চোখে বা কপালে যদি এই চিহ্নগুলি থাকে তাহলে জ্যোতিষ অনুযায়ী বিশ্বাস করা হয় মহিলার ওপর ভগবান শিবের আশীর্বাদ রয়েছে।
তিল ছাড়াও গুড় খাওয়া, খিঁচুড়ি ও দান করারও গুরুত্ব রয়েছে এই দিনে। এই তিনটি জিনিস ছাড়া মকর সংক্রান্তির উৎসব অসম্পূর্ণ বলে বিশ্বাস করা হয়। আসুন জেনে নেই মকর সংক্রান্তিতে তিল, গুড় এবং খিচুড়ি খাওয়া এবং দান করার গুরুত্ব।
হিন্দুশাস্ত্র বাস্তু নিয়ম অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ। পরিবারের শান্তি আর সমৃদ্ধির জন্য বাস্তু নিয়ম মেনে চলা গুরুত্বপূর্ণ। মোবাইল অত্যাধুনিক গেজেট হলেও এটির জন্যও কিছু বাস্তু নিয়ম রয়েছে। যেগুলি মেনে চললে পরিবারের শান্তি ও সমৃদ্ধি বজায় থাকে।
যুব মূর্তি স্বামী বিবেকানন্দ বিশ্বাস করতেন গীতা পড়ার চেয়ে ফুটবল খেলা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তিনি প্রায়ই শুধু মানসিকভাবে নয়, শারীরিকভাবেও শক্তিশালী হওয়ার কথা বলতেন।
মকর সংক্রান্তিতে সূর্যের আরাধনা করা হয় প্রাচীন কাল থেকেই। ১৪ ও ১৫ জানুয়ারি, সোমবার পালন করা হবে মরক সংক্রান্তির পবিত্র তিথি।
আপনার নিজের কিছু ভুল যার কারণে দেবী লক্ষ্মী ক্রুদ্ধ হন। এ কারণে ঘরের ওপর থেকে আশীর্বাদ উঠে যায় মা লক্ষ্মীর। এর একটি কারণ বাস্তু ত্রুটিও হতে পারে। আপনি যদি সময়মতো এই দিকে মনোযোগ দেন তবে আপনার সমস্যার সমাধান হবে।
নতুন বছরে আয় বাড়াতে চাইল, নতুন বছরের প্রথম দিনে সকালে ঘুম থেকে উঠে অর্থাৎ স্নান করে শিবের মন্দিরে শিবলিঙ্গে গরুর দুধ নিবেদন করুন। এর সাথে কমপক্ষে ১১ বার শিব মন্ত্র ওম নমঃ শিবায় জপ করুন।
ঠাকুরের অনুগামীদের মতে, তাঁর স্পর্শে সেদিন প্রত্যেকের অদ্ভুত কিছু আধ্যাত্মিক অনুভূতি হয়েছিল। রামকৃষ্ণ পরমহংসের অন্যতম শিষ্য রামচন্দ্র দত্ত ব্যাখ্যা করে বলেছিলেন, সেই দিন রামকৃষ্ণ পরমহংস হিন্দু পুরাণে বর্ণিত কল্পতরুতে পরিণত হয়েছিলেন।