জেনে নিন যে কিছু ব্যবস্থা নিলে আগামী বছরটি আপনার জন্য আর্থিকভাবে শক্তিশালী হতে পারে। এ বছর অনেক উন্নতির পাশাপাশি ঋণ ও দারিদ্র্য থেকেও মুক্তি পেতে পারেন।
দৈনন্দিন জীবনে চলার পথে আমাদের প্রত্যেকেই কিছু না কিছু সমস্যার সম্মুখিন হতে হয়। প্রত্যেকটি মানুষের জীবনেই রয়েছে নানান সমস্যা। যার সঙ্গে প্রতিনিয়ত আমাদের সম্মুখীন হতে হচ্ছে। । জেনে নেওয়া যাক কীভাবে জীবনে এই খারাপ পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে পারবেন সহজেই।
বাস্তুতে বলা হয়েছে, যা দ্বারা দেবী লক্ষ্মী প্রসন্ন হন। এই কারণে তার কৃপা সর্বদা থাকে, এর জন্য নতুন বছরে কিছু বিষয় মাথায় রাখলে সারা বছরই দেবী লক্ষ্মীর আশীর্বাদ পাওয়া যায়।
ছোটখাটো সমস্যা কাটিয়ে সংসার সুখ ও সমৃদ্ধিতে ভরে তুলতে মেনে চলা উচিত ঠাকুর ঘরের কিছু নিয়ম। ঠাকুর ঘর সংক্রান্ত এই নিয়মগুলি মেনে চললে কাটিয়ে উঠতে পারবেন এই সমস্যাগুলি।
আপনি যদি চাকরিতে পদোন্নতি চান, বাড়িতে শান্তি এবং আশীর্বাদ চান, তাহলে আপনাকে অবশ্যই নতুন বছরের প্রথম দিনে অর্থাৎ ১ জানুয়ারি মন্দিরে একটি রৌপ্য মুদ্রা রেখে পূজা করতে হবে। আসুন জেনে নিই এর উপকারিতা
বিয়ের সম্পর্ক সহজেই টিকিয়ে রাখা যায়, দাম্পত্যও এই ব্যস্ততার দিনে সুখের হয়।
বাস্তুশাস্ত্রের নিয়ম অনুযায়ী সপ্তাহের এই দুই দিনে বাতি জ্বালালে ভগবান ক্রুদ্ধ হন। ব্যক্তির বাড়িতে বাস্তু দোষ দেখা দেয়। কথিত আছে যে এই নিয়মগুলি না মানলে ঘরে দুর্ভাগ্য আসে।
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুযায়ী কিছু শুভ আর অশুভ জিনিস রয়েছে- যা দেখা কখনও মানুষের জন্য ভাল বা খারাপ হতে পারে। এক নজরে দেখে নিন বাড়ির বাইরে বার হওয়ার জন্য কোন কোন জিনিসগুলি মানুষের জন্য ভাল
যেখানেই মাতৃদেবীর কোনও অংশ বা কোনও গয়না পড়ে, মন্দির গড়ে উঠেছে, সেই স্থানকে শক্তিপীঠ বলে। কামাখ্যায় সতী মাতার মহামুদ্রা (যোনি) পড়েছে। সিদ্ধি লাভের জন্য অনেকেই এখানে যান।
নেগেটিভ এবং পজিটিভ এনার্জি মূল দরজা দিয়ে ঘরে প্রবেশ করে। এমন পরিস্থিতিতে বিশেষ কিছু বিষয় মাথায় রাখা জরুরি। বাস্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মূল দরজায় তুলসীর মূল বেঁধে রাখলে দেবী লক্ষ্মী আপনার বাড়িতে আকৃষ্ট হবেন।