বিশ্বের সর্বত্রই কম বেশি কুসংস্কার মেনে চলা হয়। তবে এদেশে অবশ্য তা একটু বেশি মাত্রাতেই মানা হয়। এর মধ্যে এমন কিছু কাজ কাজ রয়েছে যা পরবর্তীকালে বিজ্ঞানমনস্ক মানুষের কাছে কুসংস্কারে পরিণত হয়েছে। জেনে নেওয়া যাক সেই নিয়মগুলি।
এটি ঘরে স্থাপন করলে সুখ ও সমৃদ্ধি আসে। শনিদেবের অশুভ প্রভাব দূর করে। মা লক্ষ্মীর কৃপায় বাড়ির সমস্ত আর্থিক সমস্যা দূর হয়।
বাস্তু নিয়ম রয়েছে যেগুলি মেনে চললে পরিবারে অর্থের প্রবাহ অব্যাহত থাকে। ৯টি নিয়ম মানলে পরিবারের সদস্য আর্থিক উন্নয়নও অব্যাহত থাকে।
আমাদের দেশে ঔষধি গাছের চেয়ে তুলসী গাছের গুরুত্ব বেশি। এই কারণেই এটি প্রায় প্রতিটি বাড়িতে পাওয়া যায়। একদিকে যেমন বিভিন্ন ধরনের ওষুধ তৈরিতে উপকারী, অন্যদিকে সব ধরনের ধর্মীয় কাজে এটি অত্যন্ত শুভ বলে বিবেচিত হয়। তাই এই ভাবে নিন এই গাছের যত্ন।
অনেক তীর্থস্থানে এই গাছকেই দেবতা রূপে পুজো করা হয়। এই গাছকে দেবাদিদেব মহাদেবের অরেক রূপ হিসেবে গন্য করা হয়। যে কোনও পুজোয় উপাসকদের কাছে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হল বেলপাতা।
কার্তিক সংক্রান্তিতে ইতু পূজার শুরু এবং অগ্রহায়ণ মাসের শেষে এই পূজার সমাপ্তি ঘটে। ইতু শব্দটি মিতু অর্থাৎ মিত্র থেকে এসেছে। মিত্র শব্দের অর্থ সূর্য। কার্তিক মাসের সংক্রান্তিকে বিষ্ণুপদী সংক্রান্তি বলে
শুভ বা অশুভ বার্তা আগে থেকেই পেয়ে যায় মানুষ- তার কাজের মধ্যে দিয়েই। জ্যোতিষ অনুসারে এমন কতগুলি জিনিস রয়েছে, যেগুলি হাত থেকে পড়ে যাওয়া অত্যান্ত অশুভ বলে মনে করা হয়ে।
জ্য়োতিষষাস্ত্রের বাস্তু শাস্ত্রে বেশ কিছু নিয়মের কথা বলা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে কোথায় কোন কোন জিনিস রাখলে উপকার পাওয়া যায়। আজ রইল পারফিউম বা সেন্টের টোটকা। পারফিউমের গুণেই বাড়বে আর্থ। দাম্পত্যে বাড়বে প্রেম আর ভালবাসা।
আপনি চাইলে হাতের রেখা দেখে সহজেই বলে দিতে পারেন অন্য কেউ কোন বয়সে বিয়ে করবে। অনেক সময় জ্যোতিষশাস্ত্রের এই তথ্য আমাদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় অনেক সাহায্য করে।
কার্তিক পুজোর নিয়মের মধ্যেই রয়েছে সদ্যোবিবাহিত বা নবদম্পতিদের বাড়িতেই কার্তিক পুজো করা হয়। অনেক সময় যেসব দম্পতি দীর্ঘদিন ধরেই নিঃসন্তান থাকে তাহলে তারাও সন্তান লাভের জন্য কার্তিক পুজো করে।