অনেক তীর্থস্থানে এই গাছকেই দেবতা রূপে পুজো করা হয়। এই গাছকে দেবাদিদেব মহাদেবের অরেক রূপ হিসেবে গন্য করা হয়। যে কোনও পুজোয় উপাসকদের কাছে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হল বেলপাতা।
কার্তিক সংক্রান্তিতে ইতু পূজার শুরু এবং অগ্রহায়ণ মাসের শেষে এই পূজার সমাপ্তি ঘটে। ইতু শব্দটি মিতু অর্থাৎ মিত্র থেকে এসেছে। মিত্র শব্দের অর্থ সূর্য। কার্তিক মাসের সংক্রান্তিকে বিষ্ণুপদী সংক্রান্তি বলে
শুভ বা অশুভ বার্তা আগে থেকেই পেয়ে যায় মানুষ- তার কাজের মধ্যে দিয়েই। জ্যোতিষ অনুসারে এমন কতগুলি জিনিস রয়েছে, যেগুলি হাত থেকে পড়ে যাওয়া অত্যান্ত অশুভ বলে মনে করা হয়ে।
জ্য়োতিষষাস্ত্রের বাস্তু শাস্ত্রে বেশ কিছু নিয়মের কথা বলা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে কোথায় কোন কোন জিনিস রাখলে উপকার পাওয়া যায়। আজ রইল পারফিউম বা সেন্টের টোটকা। পারফিউমের গুণেই বাড়বে আর্থ। দাম্পত্যে বাড়বে প্রেম আর ভালবাসা।
আপনি চাইলে হাতের রেখা দেখে সহজেই বলে দিতে পারেন অন্য কেউ কোন বয়সে বিয়ে করবে। অনেক সময় জ্যোতিষশাস্ত্রের এই তথ্য আমাদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় অনেক সাহায্য করে।
কার্তিক পুজোর নিয়মের মধ্যেই রয়েছে সদ্যোবিবাহিত বা নবদম্পতিদের বাড়িতেই কার্তিক পুজো করা হয়। অনেক সময় যেসব দম্পতি দীর্ঘদিন ধরেই নিঃসন্তান থাকে তাহলে তারাও সন্তান লাভের জন্য কার্তিক পুজো করে।
নৈহাটিতে কালীপুজোর উৎসব শেষ হল বড় মা-এর প্রতিমা নিরঞ্জনেক মধ্যে দিয়ে। প্রতিমা নিরঞ্জন দেখতে গঙ্গার ঘাটে ছিল লক্ষ লক্ষ মানুষের ভিড়।
বাস্তু এবং জ্যোতিষশাস্ত্রে, যখন বাড়ির ছাদ তৈরি করা হয়, তখন তার জন্য একটি শুভ দিন এবং তারিখ নির্ধারণ করা হয়। যাতে বাড়ির ছাদ ঢালাই করার পরে বাড়ির মালিক এবং পরিবারের উপর কোনও অশুভ বা নেতিবাচক প্রভাব না পড়ে।
কিছু জ্যোতিষী বিশেষ লক্ষণ দেখে একজন ব্যক্তির ভবিষ্যতের ভবিষ্যদ্বাণী করার চেষ্টা করেন। তারা বিশ্বাস করে যে নির্দিষ্ট লক্ষণ নির্দিষ্ট ঘটনা নির্দেশ করে। এটা বিশ্বাস করা হয় যে একজন ব্যক্তির কপালে প্রথম যে লাইনটি প্রদর্শিত হয় তা হল সম্পদের রেখা।
জন্মের সময় জ্যোতিষশাস্ত্রে খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কারণ এর মাধ্যমে একজন ব্যক্তির আরোহণের চিহ্ন বের করা যায়। জন্মের সময় পূর্ব আকাশে অবস্থিত রাশিচক্র হল ব্যক্তির আরোহী চিহ্ন।