সংক্ষিপ্ত
দৈনন্দিন জীবনে চলার পথে আমাদের প্রত্যেকেই কিছু না কিছু সমস্যার সম্মুখিন হতে হয়। প্রত্যেকটি মানুষের জীবনেই রয়েছে নানান সমস্যা। যার সঙ্গে প্রতিনিয়ত আমাদের সম্মুখীন হতে হচ্ছে। । জেনে নেওয়া যাক কীভাবে জীবনে এই খারাপ পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে পারবেন সহজেই।
জ্যোতিষশাস্ত্রের মতে, গ্রহ নক্ষত্রের শুভ-অশুভ প্রভাবের ফলে আমাদের জীবনে এই সমস্ত সমস্যা দেখা দেয়। তাই জীবনের এই সমস্ত জটিল সমস্যা বা বাধা কাটিয়ে ওঠার জন্য সমস্ত অশুভ শক্তির বিনাশ করে শুভ শক্তির উদয় ঘটানো প্রয়োজন। দৈনন্দিন জীবনে চলার পথে আমাদের প্রত্যেকেই কিছু না কিছু সমস্যার সম্মুখিন হতে হয়। প্রত্যেকটি মানুষের জীবনেই রয়েছে নানান সমস্যা। যার সঙ্গে প্রতিনিয়ত আমাদের সম্মুখীন হতে হচ্ছে। । জেনে নেওয়া যাক কীভাবে জীবনে এই খারাপ পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে পারবেন সহজেই।
বাস্তুতে যদি কোনও নেগেটিভ শক্তি বা সমস্যা থেকে থাকে তবে তা এই কর্পূর দিয়ে সহজেই দূর করা সম্ভব। তবে চলুন জীবনে উন্নতির ক্ষেত্রে কর্পূরের ব্যবহার সম্পর্কে বাস্তুশাস্ত্রের ব্যাখ্যাগুলি জেনে নেওয়া যাক-
বাস্তুশাস্ত্রের ব্যাখ্যা অনুযায়ী, আমাদের ব্যবহারের এমন একটি বস্তু আছে, যা দিয়ে আমরা সহজেই অশুভ শক্তির বিনাশ করে জীবনে খারাপ পরিস্থিতি কাটিয়ে ফিরিয়ে আনতে পারি সৌভাগ্য। আর সেই সহজলভ্য ঘরোয়া উপাদানটি হল কর্পূর। শুনতে অবাক মনে হলেও এটি বাস্তুশাস্ত্রের মতে অনন্ত এক সত্য।
ঘরের প্রতিটি কোনায় ছোট্ট ছোট্ট কৌটয় কর্পূর রেখে দিন। এতে করে ঘরের নেগেটিভ এনার্জি কেটে যায়। তামার পাত্রে কর্পূর নিয়ে ইষ্ট দেবতাকে স্মরণ করে আরতি করুন দেবতার। আপনার বাড়িতে কোনও নেগেটিভ এনার্জি প্রবেশ করতে পারে না। অর্থ সৌভাগ্য ফিরিয়ে আনতে পুজোর পর সেই কর্পূর আলমারি বা সিন্ধুকের যেই স্থানে টাকা বা ধন সম্পত্তি রাখেন সেখানে রেখে দিন।
বাথরুমে ছোট্ট একটি পাত্রে রেখে দিন এক টুকরো। প্রতি সপ্তাহে নিয়ম করে তা বদলে ফেলুন, এতে সৌভাগ্য ফিরে আসে। প্রতি মাসে একইভাবে রেখে দিন। তফাৎটা কয়েক মাসের মধ্যেই বুঝতে পারবেন। এরপরে সারা ঘরে সেই ধোয়া জ্বলন্ত কর্পূর ধোঁয়া ছড়িয়ে দিন। এরপর হাত ধুয়ে ফেলুন। ঘর মোছার জলে এক টুকরো কর্পূর ফেলে দিন। সেই জলে দিয়েই ঘর মুছুন।