কালো হলুদের কথা খুব কম মানুষই জানেন। কালো হলুদ গাঢ় নীল -কালো বা ডিপ বেগুনি রঙের হয়ে থাকে। এটি শুধুমাত্র ভারতীয় উপমহাদেশেই পাওয়া যায় যায়।
স্বাভাবিকভাবে, মোটামুটি ১০ অক্টোবরের মধ্যেই দক্ষিণবঙ্গ থেকে বিদায় নেয় বৃষ্টি। কিন্তু এবছর, নির্দিষ্ট সময় পেরিয়ে দুর্গাপুজোতেও বর্ষা মাটি করতে পারে শারদোৎসবের আনন্দ।
আজও এই পুজো নিষ্ঠা সহকারে করেন শেঠ পরিবারের সদস্যরা। কথিত আছে ওই দুর্গাপুজো দেখতে ওই বাড়ী এসেছেন শরৎচন্দ্র চট্ট্যোপধ্ধ্যয়, আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায় , জগদীশ চন্দ্র বসু।
১৬ দিন অর্থাৎ পিতৃপক্ষের সময় এই জিনিসগুলি দান করা উপকারী। পূর্বপুরুষরা খুশি হয়ে বর দেন। মা লক্ষ্মী ঘরে প্রবেশ করেন। আসুন জেনে নেওয়া যাক পিতৃপক্ষের সময় কোন তিনটি জিনিস আনার ফলে প্রবীণ ও পরবর্তী প্রজন্মের পিতৃদোষ হয়।
সাদা-কালো থেকে রং-বেরং, দিতিপ্রিয়ার অপূর্ব রূপ দেখে সোশ্যাল মিডিয়ার কমেন্ট বক্স জুড়ে ভক্তদের লাভ রিয়্যাক্টের বন্যা।
দেবী দুর্গা হলেন আদি শক্তির রূপ। তাই দেবী দুর্গার আশীর্বাদ পাওয়ার অর্থ মহাদেবে আশীর্বাদ পাওয়া।
দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ের (DHR) তরফে পর্যটকদের বিনোদনে খামতি না রাখার জন্য আনন্দের আরোহণ বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। পাহাড়ে দুর্গাপুজোর আনন্দ এবছর হতে চলেছে আরও জমজমাটি!
বাঙালি আর কোনওদিন ভোর রাতে উঠুক বা না উঠুক মহালয়ার ভোরে কিন্তু বাঙালির ঘুম ভাঙে প্রসার ভারতীর এই অনুষ্ঠানের সঙ্গে। তবে এই যে আমরা মহালয়ার দিনে পরিচিতদের বলি শুভ মহালয়া সেটাকি আদৌ প্রাসঙ্গিক!
দেবদূতের নম্বর ৭৭৭ হল একটি দৈব নির্দেশিকা। এটি সুরক্ষার সঙ্গে যুক্ত। যখন আপনি বারবার এই সংখ্যার মুখোমুখি হন তখন বুঝতে পারবেন একটি শক্তির আপনার মাথার ওপর রয়েছে
মহিষাসুরমর্দিনী স্তোত্র দেবী বন্দনা। প্রাচীন বিশ্বাস দেবীমাহাত্ম্যের দ্বাদশ অধ্যায় দেবী দুর্গা বলেছেন, যে স্থানে নিয়মিত প্রতিদিু শ্রী মহিষাসুরমর্দিনী স্তোত্র পাঠ হয় সেই স্থান থেকে তিনি কোনও দিনও চলে যান না।