কলঙ্ক চতুর্থীর দিনে চাঁদের সঙ্গে যুক্ত একটি রীতি রয়েছে। এই রীতি অনুসারে এদিনে চাঁদ দেখা নিষিদ্ধ বলে মনে করা হয়। আসুন জেনে নেই এর কারণ।
শুভ সময়ে খুব আড়ম্বর সহকারে গণেশ-এর প্রতিষ্ঠা করা হয়। এই দিন থেকেই গণেশ উৎসব শুরু হয়। ১০ দিন বা তার কম ঘরে রাখা হয়। এই দশদিনে তাঁর প্রিয় জিনিসগুলি গণপতিকে নিবেদন করা হয়।
এটা বিশ্বাস করা হয় যে শনিদেবের আশীর্বাদ জীবনে স্থিতিশীলতা এবং সমৃদ্ধি নিয়ে আসে। কিন্তু শনিদেবের দৃষ্টি আপনার উপর পড়লে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হতে পারে।
গণপতির কোন ধাতুতে তৈরি মূর্তি পুজো করলে কী ফল পাওয়া যায়, চলুন জেনে নেওয়া যাক বিস্তারিত।
শুধুমাত্র ভগবান গণেশের নামে অসুবিধা দূর হয়। তাই অনেকেই নিজের পুত্র সন্তানের নাম ভগবান গণেশের নামে রাখতে চান।
আদিকাণ্ডে উল্লিখিত হয়েছে, বিশ্বকর্মা দুটি ধনুক নির্মাণ করেছিলেন। তিনি তার মধ্যে একটি ত্রিপুরাসুর বধের জন্য শিবকে এবং অপরটি বিষ্ণুকে প্রদান করেন।
১৭ কি ১৮ সেপ্টেম্বর অর্থাৎ ভাদ্র মাসের শেষ দিনে বিশ্বকর্মা পুজো করা হয়। এই দিনটি মনসা পুজোও হয়। অনেকেই অরন্ধ্রণ পালন করেন। যাইহোক এই বিশেষ দিনে আপনিও বাড়িতে ছোট্ট করে বিশ্বকর্মার পুজো করতে পারেন। তারজন্য বিশেষ কোনও মন্ত্রতন্ত্রের প্রয়োজন নেই।
ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে, নবরাত্রির সময় কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে, এটি ৯ দেবীর শুভ আশীর্বাদ নিয়ে আসে। শুধু তাই নয়, নবরাত্রি শুরু হওয়ার আগেই কিছু কাজ শেষ করতে হবে।
কথিত আছে যে বাড়িতে যেখানে গণেশ স্থাপন করা হয়, সেখানে কিছু বিশেষ জিনিস রাখতে হবে। এতে রাহু-কেতুর কারণে সৃষ্ট ত্রুটি দূর হয়।
সূর্য দেবতা কন্যা রাশিতে প্রবেশ করার সঙ্গে সঙ্গে কিছু রাশি ভাগ্যবান হবেন। আসুন জেনে নেওয়া যাক, কন্যা রাশিতে সূর্যের প্রবেশে কোন রাশির জাতকদের প্রভূত উপকার হবে-