বাংলার বাতাসে এখন উৎসবের ছোঁয়া। নানা প্রান্তে চলছে দুর্গাপুুজোর প্রস্তুতি। বারোয়ারি পুজোর পাশাপাশি পারিবারিক পুজোগুলিতেও সমান তৎপরতা দেখা যাচ্ছে।
একদিকে যেখানে মায়ের ঘোটকে আগমণ শুভ চিন্তার কারণ বলে মনে করা হচ্ছে, অন্যদিকে এবার দেবীপক্ষতে ঘটতে চলেছে ৩টি বিরল কাকতালীয় ঘটনা। তাহলে আসুন জেনে নেওয়া যাক কেন এই যোগগুলো সম্বন্ধে।
এই সময়ে তিনটি গ্রহ, চন্দ্র, সূর্য এবং বুধ কন্যা রাশিতে গমন করবে। এমন পরিস্থিতিতে সূর্যগ্রহণ থেকে মুক্ত হয়ে দুর্গা পুজা শুরু হবে এবং দেবীর আগমন হবে হাতিতে চড়ে।
হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের কাছ থেকে মন্তব্য এসেছে যে, অনুমতি না থাকলে কী করে পুজো হচ্ছে? পুলিশ কেন বন্ধ করছে না? এগুলো যে বেআইনি পুজো, তা অবগত থাকা সত্ত্বেও কেন নিস্ক্রিয় রয়েছে প্রশাসন?
কলকাতা পুলিশের উদ্যোগে প্রতিমা সুরক্ষিত রাখার জন্য বড় বড় গাছের ডাল ছেঁটে দেওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছে কলকাতা পুরসভা। আরেকদিকে, কোন দিক থেকে প্রতিমা তুলে কোন পথে এগোতে হবে, তা-ও নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে।
কিছু মানুষ আছে যারা সবসময় তাদের দায়িত্ব থেকে পালিয়ে যেতে পছন্দ করে। তারা কখনোই তাদের কোনো দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে পারে না।
সকল দুর্গাপুজো উদ্যোক্তাদের নতুন নির্দেশিকা মেনে চলতে হবে। প্রত্যেকটি পুজো কমিটিকে নিজেদের লাগানো হোর্ডিং চিহ্নিত করার নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা পুরসভা।
হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী বিশ্বাস করা হয় দুর্গা পুজোর সময় মহালয়া থেকে বিজয় দশমী দুর্গা পুজোর এই ৯টি দিনে ৯টি রঙের কাপড় বা জামা পরতে পারেন। তাহলেই দেবীর আশীর্বাদে ভরে উঠবে আপনার জীবন।
নেতাজির হাত ধরে শহর কলকাতায় আধুনিক এক দুর্গাপুজো সূচণা হয়। শিল্পী গোপেশ্বর পাল নেতাজির আদেশেই প্রথম একচালা ঠাকুরের বদলে আধুনিকরূপে দুর্গা পুজোর সূচণা হয় এই কুমোরটুলি সর্বজনীনেই।
আর্থিক অনটন কেটে যায়। পুজোর আগে থেকে এই নিয়মগুলি মেনে চললে উপকার পাবেন।