অপরা একাদশী অচলা একাদশী নামেও পরিচিত। অপরা একাদশী বা অচলা একাদশীর উপবাস করে এবং এই দিনে ভগবান বিষ্ণুর পূজা করলে মনোবাঞ্ছা পূরণ হয়। এর সঙ্গে সঙ্গে ব্যক্তির দুঃখ-কষ্ট দূর হয়, সে মোক্ষ লাভ করে।
পায়ে কালো সুতো বাঁধার আলাদা তাৎপর্য রয়েছে। যুগ যুগ ধরে এভাবেই বেঁধে রাখার প্রথা চলে আসছে। আসুন জেনে নিই পায়ে কালো সুতো বাঁধার উপকারিতা এবং কী কী বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে।
যে ব্যক্তি দিনের বেলায় মারা যায় সে পরিবারের অন্য পাঁচ সদস্যকে সঙ্গে নিয়ে যায়। পাঁচটি নক্ষত্রের সমন্বয়ে পঞ্চক গঠিত হয়। এই নক্ষত্রগুলি হল ধনীষ্ঠা, শতভীষা, পূর্বা ভাদ্রপদ, উত্তর ভাদ্রপদ এবং রেবতী। পঞ্চক নক্ষত্র এই নক্ষত্রের সংমিশ্রণ থেকে আসে।
২২শে এপ্রিল দেব গুরু বৃহস্পতি মীন রাশি ছেড়ে মেষ রাশিতে প্রবেশ করেছেন এবং ৯ই মে মঙ্গল গমনের সাথে সাথে এটি বিপরীত রাজযোগের সৃষ্টি করছে।
হিন্দু ধর্মে ফুল দিয়ে পুজো করার রীতি বহুল প্রচলিত। তবে যে কোনও ফুলে কিন্তু দেবতারা তুষ্ট হন নি। তাই পুজোও থেকে যায় অসম্পূর্ণ।
বাস্তুশাস্ত্রে এমন কিছু ব্যবস্থার বর্ণনা আছে, যা করলে বাস্তু দোষ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। সেই সঙ্গে ঘরে সুখ-সমৃদ্ধি থাকতে পারে। এখানে আমরা একটি প্রদীপের প্রতিকার সম্পর্কে বলতে যাচ্ছি, এটি প্রতিদিন মূল দরজায় জ্বালালে ঘরে সমৃদ্ধি আসবে।
হিন্দু ধর্মের প্রচলিত ধারনা হল হনুমানজি বাধা দূর করেন। মানুষের জীবনে কষ্ট লাঘব করেন। হনুমানজির কৃপদৃষ্টিতে আর্থিক সমস্যা দূর হয়। জীবন বাধামুক্ত হয়। বড় মঙ্গলবার হনুমানজির পুজো করা উচিৎ।
গীতা পাঠের সময় যদি বা থাকে- কারণ আধুনিক জীবনে সকলেই ব্যস্ত। আর সেই ব্যস্ততার মধ্যে গীতা পাঠ কিছুটা কঠিন। তাই রইল একটি মন্ত্র।
জ্যোতিষশাস্ত্রে ৩২টি রাজযোগ বর্ণিত হয়েছে, যার মধ্যে গত মাসের ২২ তারিখ থেকে গজলক্ষ্মী রাজ যোগ শুরু হয়েছে, যার ফলস্বরূপ ৪টি রাশির জাতকরা শনির অর্ধ-সাধ থেকে দেড় বছর পর মুক্তি পেতে চলেছেন।
এই গাছটি যদি সঠিক পথে রোপণ করা হয়, তবে মানুষের জীবনে আসা সমস্ত সমস্যা আপনাআপনি দূর হয়ে যায়। এর পাশাপাশি ব্যক্তি স্বাস্থ্যও পায়।