বিষ্ণুর অষ্টম অবতার রূপে জন্মগ্রহণ করেছিলেন কৃষ্ণ। কৃষ্ণের জন্ম ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষ, অষ্টমী তিথি, রোহিণী নক্ষত্র ও বৃষ রাশিতে। প্রতিবছর এই তিথিতেই কৃষ্ণ জন্মোৎসব পালিত হয়। এদিন কৃষ্ণ জন্মাষ্টমী নামেও পরিচিত।
৮০০ কোটি টাকারও বেশি ব্যয়ে নির্মিত এই মন্দিরের নির্মাণ কাজ ২০০৯ সাল থেকে চলছে। বলা হচ্ছে যে এর ৮০ শতাংশ কাজ ২০২৩ সালে শেষ হবে এবং এর দরজা ভক্তদের জন্য খুলে দেওয়া হবে। আসুন জেনে নেই এই মন্দিরের বিশেষত্ব কি।
জীবিতপুত্রিকা উপবাস মায়েরা তাদের সন্তানদের সুরক্ষা ও দীর্ঘায়ুর জন্য পালন করেন। এই বছর ৬ অক্টোবর ২০২৩ তারিখে জিতিয়া ব্রত পালন করা হবে। উপবাসের বেশ কিছু দিন আগে তামসিক খাবার যেমন পেঁয়াজ, রসুন, আমিষ জাতীয় খাবার খাওয়া বন্ধ করা উচিত
গরুড় পুরাণে নারীর বিশেষ গুণ, বৈশিষ্ট্য, চরিত্র ও কর্তব্যের ব্যাখ্যা করা হয়েছে। গরুড় পুরাণে উল্লিখিত বিষয়গুলি দ্বারা একজন গুণী স্ত্রীকে চিহ্নিত করা যায়। পুরাণে উল্লেখিত গুণাবলীর অধিকারী একজন মহিলা একজন ভাল স্ত্রী, মা এবং পুত্রবধূ হন।
আজ আমরা আপনাকে ভগবান কৃষ্ণের এমন একটি অলৌকিক এবং রহস্যময় মন্দিরের কথা বলছি, যেখানে তিনি নিজেই ভগবানের মূর্তির উদ্দেশ্যে নিবেদিত ভোগ গ্রহণ করেন এবং এই পবিত্র মন্দিরে দিনে দশবার ভগবানকে নিবেদন করা হয়।
কোনও শুভ কাজ করা নিষেধ। শুধুমাত্র বিবাহ সংক্রান্ত কাজ নয়, এছাড়াও এই সময়ে সমস্ত ধরণের শুভ কাজ করা নিষেধ। তা কেনাকাটা হোক বা বাড়ি কেনা, সব কাজই খুব শুভ বলে মনে করা হয়।
সাত দিনে এক সপ্তাহ। কিন্তু হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী এই সাত দিনের মধ্যে মাত্র দুই দিনই চুল কাটার জন্য শুভ।
শ্রীকৃষ্ণের মাথার ময়ূরের পালক শোভাপেত। প্রচলিত বিশ্বাস এই পালক ঘরে রাখলে শুভ শক্তির আবির্ভাব হয়। দূর হয়ে যায় অশুভ শক্তি।
তুলসী পাতা, মঞ্জরী থেকে শুরু শেকড় এমনকি ডালও অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ। তুলসী গাছ বা পাতার সঠিক ব্যবহারে সংসার সুখের হয়। আর্থিক সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
গণেশ চতুর্থীর দিন, গণপতি বাপ্পার প্রতিষ্ঠা এবং তার পরবর্তী বিসর্জন উভয়ই শুধুমাত্র শুভ সময়ে করা উচিত। তাই গণেশ চতুর্থীতে গৌরীপুত্র গণেশের মূর্তি স্থাপনের জন্য শুভ সময় কোনটি, তা জেনে নিন।