সংক্ষিপ্ত
জ্যোতিষমতে সম্পর্কও মধুর করে চিনি। দাম্পত্য কলহ থেকে আইনি জটিলতা অনেক কিছুই মিটিয়ে দিতে পারে চিনি। কিন্তু চিনির সঠিক ব্যবহার প্রয়োজন। তা না হলেও উল্টে বিপদ বাড়ে। তবে চিনির সঠিক ব্যবহারে বাড়তে অর্থের আগমণ।
চায়ে চিনি কম থাকলে গোটা স্বাদটাই পানসে লাগে। তারপর জীবনে চিনি কম থাকলে জীবনের স্বাদ খারাপ হয়ে যায়। জীবনে টাকার অভাব মিটে যাওয়া থেকে মেয়ের শ্বশুর বাড়িতে সুখে থাকা, এই সবেরই প্রতিকার সম্ভব চিনির মাধ্যমে। ঘরে ঝগড়া-বিবাদ না থাকলে মাধুর্য আপনা থেকেই থাকে। তাহলে চলুন চিনি ও মিষ্টির সাথে সম্পর্কিত কিছু প্রতিকার বলি, যা জীবনে রসগোল্লার মিষ্টির মতো স্বাদ এনে দেবে।
জ্যোতিষমতে সম্পর্কও মধুর করে চিনি। দাম্পত্য কলহ থেকে আইনি জটিলতা অনেক কিছুই মিটিয়ে দিতে পারে চিনি। কিন্তু চিনির সঠিক ব্যবহার প্রয়োজন। তা না হলেও উল্টে বিপদ বাড়ে। তবে চিনির সঠিক ব্যবহারে বাড়তে অর্থের আগমণ। চিনি ব্যবহার করে এই চার উপায়ে আপনি একাধিক দোষ কাটাতে পারেন।
পিতৃ দোষ মুক্তি
পিতৃ দোষ থেকে মুক্তির জন্য আটায় চিনি মিশিয়ে সেটা দিয়ে রুটি তৈরি করুন। পরিবারের সুখ-শাস্তি বজায় খাকবে।
রাহুর দশা মজবুত করার উপায়
রাহুর দশা মজবুত করার জন্য লাল রঙের কাপড়ে সামান্য চিনি বেঁধে নিন। ঘুমানোর সময় বালিশের নিচে এটি রেখে দিন। কয়েকদিন এই নিয়ম মেনে চললে রাহুর দশা থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
চিনির ঘরোয়া প্রতিকার
পিপল গাছের ছায়ায় দাঁড়িয়ে লোহার পাত্রে জল, চিনি, ঘি ও দুধ মিশিয়ে পিপল গাছের গোড়ায় রাখলে বহুদিন ঘরে সুখ-সমৃদ্ধি থাকে এবং লক্ষ্মীর আশীর্বাদ থাকে।
রোগ কমানোর কৌশল
রবি বা বৃহস্পতিবার আপনার ইচ্ছামতো চিনি, দুধ, চাল এবং পেঠা নিন এবং রোগীর মাথায় আঘাত করে যে কোনও ধর্মীয় স্থানে দান করুন। এতে রোগ কম হয়। এছাড়াও মধু, চিনি, দূর্বা, গুরুচ, ধানের শীষ দিয়ে যজ্ঞ করলে অনেক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। কিন্তু কোনো প্রতিকার করার অর্থ এই নয় যে আপনি ডাক্তারের পরামর্শ বা চিকিৎসা গ্রহণ করবেন না।
শ্বশুরবাড়িতে যদি মেয়ের কষ্টে দিন কাটে, তবে চিনির প্রতিকার
আপনার মেয়ের স্বামীর যদি সে ছাড়া অন্য কোনো নারীর সঙ্গে পরকীয়া হয়, তাহলে তার উচিত চিনি সংক্রান্ত কিছু প্রতিকার। দিনের যেকোনো শুভ সময়ে এই মন্ত্রটি জপ করুন।
"ওম নমো মহায়ক্ষিণে মম পতিম মে বশ্যম কুরু কুরু স্বাহা"
এই মন্ত্রটি ১০ বার জপ করতে হবে। তারপর এই মন্ত্রটি যজ্ঞ, তর্পণ, মার্জন করলে প্রমাণিত হয়। এরপর এই মন্ত্রটি দিয়ে যে কোনো মিষ্টিকে সাতবার নিমন্ত্রণ করে আপনার স্বামীর মাথা থেকে সরিয়ে জলে ফেলে দিন। এতে স্বামীর ওপর অন্য নারীর ছায়া শেষ হয়ে যাবে।
আপনি যদি চিন্তিত থাকেন তাহলে এই প্রতিকারটি একবার ব্যবহার করে দেখতে পারেন। অনেক শাস্ত্রেও এই ব্যবস্থার কথা বলা হয়েছে।