সংক্ষিপ্ত
বাস্তু অনুসারে আমাদের বাড়ির প্রধান দরজার বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। মনে রাখবেন পজিটিভ এনার্জি হোক বা নেগেটিভ এনার্জি, তা বাড়ির মূল দরজা দিয়েই আমাদের ঘরে প্রবেশ করে
প্রচুর প্রচুর টাকা আয় করেন। কিন্তু কিছুতেই হাতে টাকা থাকে না। হুহু করে টাকা খরচ হয়ে যায়। ঘরে বা হাতে টাকা থাকে না। পরিশ্রম করেও টাকা হাতে রাখতে পারছেন না। নেগেটিভ এনার্জির কারণে এই সমস্যা হয়ে থাকে। বাস্তু দোষ কাটাতে রইল সহজ উপায়।
বাড়ি থেকে বাস্তু দোষ কাটানোর সহজ উপায় রইল। এতে বাড়ির বাস্তু দোষ যেমন কাটবে। তেমনই নেগেটিভ এনার্জিও দূর হবে। মা লক্ষ্মীর অবস্থান করবে আপনার বা়ড়িতে। বাস্তু দোষ কাটিয়ে ফল পেতে সময় লাগবে মাত্র ২১ দিন। খরচ হবে ৫০ টাকা।
বাস্তু অনুসারে আমাদের বাড়ির প্রধান দরজার বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। মনে রাখবেন পজিটিভ এনার্জি হোক বা নেগেটিভ এনার্জি, তা বাড়ির মূল দরজা দিয়েই আমাদের ঘরে প্রবেশ করে। বাস্তুবিশেষজ্ঞরা আমাদের বাড়ির মূল দরজার দু-পাশে রোজ সকালে ভালো করে হলুদ গুঁড়ো ছিটিয়ে দেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন। টানা ২১ দিন ধরে এই কাজ করতে হবে। রোজ সকালে স্নান করে উঠে দরজার দু-পাশে হলুদ গুঁড়ো ছিটিয়ে দিতে হবে। তাহলেই সব অশুভ শক্তি দূর হবে এবং আপনার সংসারে সুখ ও সমৃদ্ধি অক্ষয় হবে। এর ফলে আর্থিক অবস্থার উন্নতি হবে এবং আপনি ব্যবসা করলে তাতেও উন্নতি করবেন।
জ্যোতিষবিদদের কথায় এই টোটকার একটা সমস্যা, সেটি হল হলুদ গুঁড়ো। কারণ বাজারের ব্র্যান্ডের হলুদ গুঁড়ো কিনে এনে দরজায় ছেটালে কোনও ফলই পাবেন না। তাতে সমস্যা আরও বাড়বে। ঋণ দেনায় জড়িয়ে পড়তে পারবেন। তাই পরামর্শ দেওয়া হয়েছে মাত্র ৫০ টাকার হলুদ বাজার থেকে কিনে আনুন। আর সেটি বাড়িতে শিলনোড়া বা হামানদিস্তে দিয়ে গুঁড়ো করে নিন। বাড়িতেই গুঁড়ো করবেন। তারপর সেই হলুদ গুঁড়ো নিয়মিত সকালবেলা বাড়ির প্রধান দরজার সামনে ছড়িয়ে দিন। তাতেই পাবেন ফল।