জীবনের প্রতিটি প্রয়োজনে অর্থের প্রয়োজন। টাকা না থাকলে মানুষের অনেক কাজ বন্ধ হয়ে যায়। এই কারণেই সবাই অর্থ উপার্জনে ব্যস্ত এবং ধনী হওয়ার আকাঙ্খা।
যদি একজন মানুষ সকালে দেখে, তাহলে তার ভাগ্যের তালা খুলে যায়। সকালে ঘুম থেকে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে এই জিনিসগুলোর দর্শণ বদলে দিতে পারে আপনার ভাগ্যের তালা। জেনে নেওয়া যাক সেই জিনিসগুলো কি কি-
পারলৌকিক কাজের মধ্যে অন্যতম হল মৃত্যুর পরে মৃতদেহ ছুঁয়ে থাকতে হয়। মৃতদের কখনই একা একা রাখা যায় না।
রমজান মানে কি রোজা রাখার পর এলাহি ভোজ খাওয়া? অনেকে বলেন, ‘তোমরা সারা রাত ধরে খাবার খাও এবং দিনের বেলা রোজা রাখো!’ বিষয়টা মোটেই খাবার খাওয়ার নয়। সমস্ত সন্তুষ্ট মানুষদের নিশ্চিত করতে হয় যে, নিজের আশেপাশের কোনও রোজাদার ব্যক্তি যেন ক্ষুধার্ত না থাকেন।
আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে প্রায়ই মানুষ ঋণ নেয়। অনেক সময় ব্যক্তি ঋণ পরিশোধ করতেও সক্ষম হয় না। এমতাবস্থায়, ঋণ থেকে মুক্তি পেতে কিছু প্রতিকার রয়েছে।
দৈনন্দিন চাহিদা মেটানোর জন্য বাড়িতে একটি জলের ট্যাঙ্ক রাখা হয়। জীবনে জলের গুরুত্ব অনেক। এমন পরিস্থিতিতে বাড়ির ভিতরে জলের ব্যবস্থা করার জন্য বাস্তুশাস্ত্রে অনেক নিয়ম দেওয়া হয়েছে।
জানেন কি বিদায়ের সময় কন্যাকে চারটি জিনিস দেওয়া উচিত নয়। এই জিনিসগুলি কখনই কন্যার সঙ্গে তাঁর শ্বশুর বাড়িতে পাঠাতে নেই। সেহোরের পণ্ডিত প্রদীপ মিশ্র নিজেই তাঁর বক্তৃতায় এসব কথা বলেছেন।
বজরঙ্গবলী সেই দেবতা যিনি কষ্ট দূর করেন। শাস্ত্রে বজরঙ্গবলীকে শিবের অবতার হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। যখন মানুষ সবদিক থেকে হারিয়ে যেতে শুরু করে। তবে এই উপায়ে জীবনের ব্যর্থতা পিছু ছাড়ছে বাধ্য-
স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভালোবাসা বাড়াতে, সম্পর্ক মজবুত করতে বাস্তু টিপসও দেওয়া হয়েছে। আজ আমরা সদ্য বিবাহিত দম্পতিদের জন্য বাস্তুশাস্ত্রে উল্লিখিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ নিয়মের কথা বলব, যা অবলম্বন করলে তাদের জীবনে সব সময় প্রেম বজায় থাকবে।
বৈশাখ ও আষাঢ় মাসে এর গুরুত্ব আরও বেড়ে যায়। এই দিনে শিবের অভিষেক, রুদ্রাভিষেক, শৃঙ্গার গুরুত্বপূর্ণ। এই দিনে উপবাস করে সত্য চিত্তে পূজা করলে মহাদেব কাঙ্খিত ফল দান করেন।