শাস্ত্র মতে এই পানীয় পান করার সময় ব্যক্তির মধ্যে ইতিবাচক অনুভূতি তৈরি হয়। পুজোয় চরণামৃত উৎসর্গ করা হয়। অভিষেকের সময় ব্যবহৃত হয়।
বাবা ভেঙ্গা ২০২৩ সালের জন্য অনেক বিপজ্জনক ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন। এখন পর্যন্ত সময়ের দিকে তাকালে দেখা যায়, এ বছরের জন্য বাবার অনেক ভবিষ্যদ্বাণীই সত্য প্রমাণিত হয়েছে। এ থেকে অনুমান করা যায় যে বাবার আসন্ন ভবিষ্যদ্বাণীও সত্য হতে পারে।
ডোর বেলের শব্দ যেমন পরিবারের সদস্যদের মনোভার বা রুচির পরিচয় পাওয়া যায় অন্যদিকে ডোর বেল কিন্তু পরিবারের জন্য শুভশক্তি বা অশুভ প্রভাবও ঢেকে আনতে পারে।
এই জিনিসগুলি হাত থেকে পড়ে যাওয়া একটি অশুভ লক্ষণ, এগুলি আপনাকে হঠাৎ সমস্যা সম্পর্কে সতর্ক করে। আসুন জেনে নেওয়া যাক কোন জিনিসগুলির হাত থেকে পড়ে যাওয়া বাস্তুশাস্ত্রে অশুভ বলে বিবেচিত হয়েছে।
বাস্তুশাস্ত্র এবং জ্যোতিষশাস্ত্রে উল্লিখিত এই প্রতিকারগুলি এমন, যা অর্থের ক্ষতি, অপচয় রোধ করে এবং কিছু দিনের মধ্যে গৃহ-ব্যবসায় সমৃদ্ধি আনে। বাস্তুশাস্ত্রের এই নিয়মগুলো আপনাকে করে তুলবে ধনী
অপরা একাদশী অচলা একাদশী নামেও পরিচিত। অপরা একাদশী বা অচলা একাদশীর উপবাস করে এবং এই দিনে ভগবান বিষ্ণুর পূজা করলে মনোবাঞ্ছা পূরণ হয়। এর সঙ্গে সঙ্গে ব্যক্তির দুঃখ-কষ্ট দূর হয়, সে মোক্ষ লাভ করে।
পায়ে কালো সুতো বাঁধার আলাদা তাৎপর্য রয়েছে। যুগ যুগ ধরে এভাবেই বেঁধে রাখার প্রথা চলে আসছে। আসুন জেনে নিই পায়ে কালো সুতো বাঁধার উপকারিতা এবং কী কী বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে।
যে ব্যক্তি দিনের বেলায় মারা যায় সে পরিবারের অন্য পাঁচ সদস্যকে সঙ্গে নিয়ে যায়। পাঁচটি নক্ষত্রের সমন্বয়ে পঞ্চক গঠিত হয়। এই নক্ষত্রগুলি হল ধনীষ্ঠা, শতভীষা, পূর্বা ভাদ্রপদ, উত্তর ভাদ্রপদ এবং রেবতী। পঞ্চক নক্ষত্র এই নক্ষত্রের সংমিশ্রণ থেকে আসে।
২২শে এপ্রিল দেব গুরু বৃহস্পতি মীন রাশি ছেড়ে মেষ রাশিতে প্রবেশ করেছেন এবং ৯ই মে মঙ্গল গমনের সাথে সাথে এটি বিপরীত রাজযোগের সৃষ্টি করছে।
হিন্দু ধর্মে ফুল দিয়ে পুজো করার রীতি বহুল প্রচলিত। তবে যে কোনও ফুলে কিন্তু দেবতারা তুষ্ট হন নি। তাই পুজোও থেকে যায় অসম্পূর্ণ।