এই রাশির জাতকদের কর্মজীবনের উন্নতি হবে, আর্থিক লাভ হবে এবং অর্থনৈতিক অবস্থার পরিবর্তন হবে। তাই, আজ এই প্রতিবেদনে, আমরা আপনাকে বিস্তারিতভাবে বলব যে কোন রাশির জাতক জাতিকারা সূর্যের রোহিণী নক্ষত্রে প্রবেশ করলে উপকার পাবেন।
বাস্তু মনে যেমন একাদশীর দিনে চাল খেতে নিষেধ করা হয় তেমনই কয়েক দিন রুটি তৈরি করা আর খাওয়াও নিষিদ্ধ। হিন্দু শাস্ত্রের বিধান অনুযায়ী এই সমস্ত দিন রুটি খেলে ভাগ্য বিপর্যয় হয়।
শিবপুরাণে দুধ, ঘি, মধু ইত্যাদি অন্যান্য পদার্থ দিয়ে শিবলিঙ্গে অভিষেক করার কথা বলা হয়েছে। এই সমস্ত জিনিসের পবিত্রতা থেকে আমরা বিভিন্ন ফল পাই।
কথায় বলে কুপুত্র যদিবা হয়, কুমাতা কদাপি নয়। জ্যোতিষশাস্ত্রেও মায়ের প্রসঙ্গে অনেক কথা বলা হয়েছে। আসুন জেনে নিই এমনই কিছু রাশিচক্র যা প্রমাণ করে সেরা মা কারা।
সারা দেশ ও বিশ্বের মানুষ এই যাত্রায় অংশ নিতে ভগবান জগন্নাথ, ভগবান বলভদ্র এবং দেবী সুভদ্রার দর্শন করতে পৌঁছায়। চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক এই বছর পুরীতে রথযাত্রার এই মহা উৎসব কবে উদযাপিত হবে এবং এতে অংশ নেওয়ার গুরুত্ব কী।
সন্তানের মঙ্গল কামনার্থে অনেকেই দেবী ষষ্ঠীর পুজো করে থাকেন। কিন্তু জানেন কী, ষষ্ঠীদেবীর পুজো করার কিছু নির্দিষ্ট পদ্ধতি রয়েছে, যা মেনে চললে মা ষষ্ঠীর কৃপা লাভ করতে পারবেন। দেখে নিন কোন পদ্ধতিতে পুজো করলে ষষ্ঠীদেবীর আশীর্বাদপ্রাপ্ত হবেন।
যখন ৫০ বা ১০০ একটি সংখ্যা হিসাবে দেওয়া হয়, তখন এই সংখ্যাটিকে কয়েকটি সংখ্যা দ্বারা ভাগ করা হয়। ৫১ বা ১০১ এর মত ১ টাকা যোগ করলে এই সংখ্যাটি অবিভক্ত হয়ে যায়।
সোমবার শিব ঠাকুরের দিন। এই দিন নিয়মমেনে নিষ্ঠাভরে শিব পুজো করেল মহাদেশের আশীর্বাদে জীবনে উন্নতি হয়।
অনেকে আবার মনে করেন জষ্ঠিমাসের কৃষ্ণপক্ষের সাবিত্রী চতুর্দশী তিথিতে স্ত্রীরা স্বামীদের দীর্ঘজীবন কামনা করে যমের আরাধনা করতেন। এই লোকাচারটির সূত্র ধরেই কলকাতার বাবু সংস্কৃতিতে নাকি জামাই ষষ্ঠীর অনুপ্রবেশ।
ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে অবস্থিত হওয়ায় অসম শহরের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়। এর সঙ্গে এই শহরটি ধর্মীয় কর্মকান্ডের সঙ্গেও জড়িত। কারণ অসমের গুয়াহাটিতে ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে নীলাচল পর্বতে কামাখ্যা দেবীর বিখ্যাত মন্দিরও রয়েছে।