গঙ্গা পুজোর দিনে এই বিশেষ নিয়মগুলি পালন করলে জীবনে চলা বিভিন্ন সমস্যারও সমাধান হয়। তাহলে জেনে নেওয়া যাক গঙ্গা পুজোর দিনে কোন নিয়ম পালন ফলদায়ক হবে।
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, যদি কোনও ব্যক্তির মানসিক চাপ থাকে তবে তিনি জলের এই প্রতিকারটি ব্যবহার করতে পারেন। এ জন্য রাতে ঘুমানোর সময় এক গ্লাস জল ভরে ব্যক্তির বিছানায় রাখুন। সকালে এটি ফেলে দিন। এতে মানসিক চাপ চলে যায়।
কামাখ্যা মন্দির পরিচালনা কমিটি অম্বুবাচী মেলার সমস্ত ব্যবস্থা করেছে। এই দিনে বছরে একবার ঋতুমতী হন দেবী কামাখ্যা। মনে করা হয় এই কারণেই ঠিক এইকদিন লাল থাকে ব্রহ্মপুত্র নদের রঙ।
ষষ্ঠীদেবীর পুজো করার কিছু নির্দিষ্ট পদ্ধতি রয়েছে, যা মেনে চললে মা ষষ্ঠীর কৃপা লাভ করতে পারবেন। দেখে নিন কোন পদ্ধতিতে পুজো করলে ষষ্ঠীদেবীর আশীর্বাদ মিলবে।
বিজ্ঞানীদের মতে শঙ্খ বাজিয়ে অনেক রোগ নিরাময় হয়। আসুন জেনে নেওয়া যাক শঙ্খ বাজানোর ধর্মীয় উপকারিতা ছাড়াও স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্যের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ।
২৪ পরগণার কচুয়া গ্রামে একটি ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন শ্রীশ্রী লোকনাথ ব্রহ্মচারী। তিনি ছিলেন তার বাবা-মায়ের চতুর্থ সন্তান। জৈষ্ঠ্যের এই তিথিতেই দেহত্যাগ করেছিলেন বাবা লোকনাথ-
জেনে নিন অপরা একাদশীর উপবাসে কি খাবেন। শাস্ত্র অনুসারে একাদশী উপবাস পালনের নিয়ম-
জৈষ্ঠ্য মাস পড়তেই লোকনাথ বাবার পুজো অর্চনায় মেতে ওঠেন তাঁর ভক্তরা। আর তাঁর তিরোধান দিবসের দিন পুজো অর্চনা করা হয় তাঁর মন্দির এবং ভক্তদের বাড়িতে।
শরীরের অনেক জায়গায় তিল থাকা খুবই সৌভাগ্যের চিহ্ন বলে মনে করা হয়। চলুন জেনে নেওয়া যাক শরীরের কোন কোন অংশে তিলের উপস্থিতি রাজযোগের লক্ষণ।
কালীপুজোয় মা কালীর পুজো করলে সকল দুঃখ ও দুর্দশা থেকে মুক্তি মেলে। এছাড়া আধ্যাত্মিক শক্তিও লাভ হয়। বলা হয় এই পুজোতে শুধুমাত্র এই একটি নিয়ম পালন করলেই জীবনের সমস্ত সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়-