১৮০৫ সালে পুরীর জেলা শাসক চার্লস গ্রোম অভ্যন্তরীণ কক্ষে সংরক্ষিত একটি তালিকা তৈরি করেছিল। সেখানে রয়েছে ১৩৩৩ ধরনের গয়নার নাম নথিভুক্ত করা ছিল।
১৬ জুলাই ২০২৪ তারিখে কর্কট সংক্রান্তি পালিত হবে। এই দিন সকাল ১১.২৯ মিনিটে সূর্য দেবতা মিথুন রাশি ছেড়ে কর্কট রাশিতে প্রবেশ করবেন। কর্কট সংক্রান্তির দিনে সাধ্য যোগ, শুভ যোগ এবং রবি যোগ গঠিত হচ্ছে। এই দিনে সূর্য দেবের পুজো ও দান করলে উপকার পাবেন।
শেষ পর্যন্ত খুলল পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রহস্যে মোড়া রত্নভাণ্ডার। দীর্ঘ ৪৬ বছর পরে খুলে দেওয়া হয়েছে রত্ন ভাণ্ডার। রবিবার শুভ সময় দুপুর ১টা ২৮ মিনিটেই রত্ন ভাণ্ডারের দরজা খোলার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। তবে তালা ভেঙে ঢুকতে হয়েছিল।
নির্ধারিত সময়ই সাপের আতঙ্ক নিয়েই খুলে গেল পুরীর জগন্নাথ মন্দির। ৪৬ বছর পর খোলা হল ভগবান জহন্নাথদেবের রত্নভাণ্ডা। এই রত্নভাণ্ডার নিয়ে অনেক রহস্য, মিথ রয়েছে।
দীর্ঘ ৪৬ বছর পরে কাল , রবিবার আবারও খুলল পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের রত্নভাণ্ডার। শেষবার এই রত্নভাণ্ডার খোলা হয়েছিল ১৯৭৮ সালে। মূলত রক্ষণাবেক্ষণের জন্যই এটি খোলা হল।
পুরীর জগন্নাথ মন্দির নিয়ে অনেক রহস্য রয়েছে। যার অধিকাংশই এখনও অধরা রয়ে গেছে। তেমনই একটি রহস্য হল জগন্নাথ মন্দিরেই রয়েছে পৃথিবীর ধ্বংস বা কলি যুগের অবসান নিয়ে নানা লেখা।
সুখ, সম্পদ এবং গৌরবের কারক শুক্র কর্কট রাশিতে প্রবেশ করেছে, যেখানে গ্রহগুলির রাজপুত্র বুধ ইতিমধ্যেই উপস্থিত রয়েছে এবং ১৯ জুলাই পর্যন্ত সেখানে থাকবে। এমন পরিস্থিতিতে এক বছর পরে লক্ষ্মী নারায়ণ রাজযোগ তৈরি হতে চলেছে
জগন্নাথ মন্দির থেকে মাসির বাড়ির দূরত্ব প্রায় তিন কিলোমিটার। তাই রথের দড়িতে টান পড়লেও, তিনটি রথ মাসির বাড়ি গুন্ডিচা মন্দিরে পৌঁছাতে কত সময় লাগে, সেটাই এখন দেখার বিষয়।
ভগবান জগন্নাথের জন্য রথের নির্মাণ কাজ অনেক মাস আগে থেকে শুরু হয় এবং রথ তৈরিতে ব্যবহৃত কাঠ একটি সোনার কুড়াল দিয়ে কাটা হয়। আসুন জেনে নিই ভগবান জগন্নাথের রথযাত্রা ও রথ সংক্রান্ত কিছু বিশেষ বিষয়।
রথের দিন থেকেই খুঁটি পুজোর মধ্যে দিয়েই শুভ সূচনা হয়ে যায় এই দুর্গাপুজোর। হিন্দু ধর্ম মতে বিশ্বাস করা হয়, রথের বিশেষ তিথিতে বাড়ির নির্দিষ্ট স্থানে সঠিক বৃক্ষরোপণ করা খুবই শুভ।