বৈশাখ পূর্ণিমা বুদ্ধ পূর্ণিমা নামেও পরিচিত। এই দিনে অনেক কিছু দান ও প্রতিকার করলে শুভ ফল পাওয়া যায়। জীবনে উন্নতি করতে হলে পূর্বপুরুষের আশীর্বাদ প্রয়োজন। এ জন্য এই ব্যবস্থাগুলো করতে পারেন।
। ১৬ বছর বয়সে তিনি শাক্য বংশের কন্যা যশোধরার সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। ছেলের নাম দেন রাহুল। স্ত্রী ও সন্তানকে ঘুমন্ত অবস্থায় তিনি ঘড় ছেড়ে চলে যান।
শুভ ও অশুভ প্রভাব বিবেচনা করেই রত্ন বা ধাতুর তৈরি গহনা পরার পরামর্শ দেওয়া হয়। এই ধাতুগুলির মধ্যে রূপো অত্যন্ত পবিত্র ধাতু হিসাবে বিবেচিত হয়, এটি চাঁদ এবং শুক্র গ্রহের সাথে সম্পর্কিত।
শনিদেবের তিল, তেল, গুড় ও কালো রং খুবই মনোহর। এই কারণেই পুজোর সময় শনিদেবকে এই সমস্ত জিনিস নিবেদন করা হয়, কিন্তু জানেন কি শনিদেবের চোখের দিকে তাকানো উচিত নয় কেন? কিংবা সামনে দাঁড়িয়েও কেন একজন মানুষ ভয় পায়?
২০২৪ সালের ১৯ মে শুক্র গ্রহ এক রাশি থেকে অন্য রাশিতে প্রবেশ করবে। শুক্রের রাশিচক্রের পরিবর্তনের কারণে, বৃহস্পতি এবং শুক্রের সংমিশ্রণ তৈরি হবে। এটি ১৩ জুন পর্যন্ত চলবে।
প্রতি বছর বিশ্ব বিখ্যাত যাত্রার জন্য তিনটি রথ তৈরি করা হয়, এই জন্য অক্ষয় তৃতীয়ার দিন থেকে রথের নির্মাণ কাজ শুরু হয়। এবার অক্ষয় তৃতীয়া ১০ মে পড়ছে এবং এই দিন থেকেই প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে।
গ্রহের রাজা সূর্যকে যে কোনও ব্যক্তির ভাগ্য, সম্মান, প্রতিপত্তি এবং আত্মবিশ্বাসের কারণ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। সূর্য যখন রাশিচক্রে উচ্চ অবস্থানে থাকে, তখন এই তিনটি জিনিসই একজন ব্যক্তির জীবনে পূর্ণ হয়। এবার সূর্য বৃষ রাশিতে প্রবেশ করবে ১৪ মে।
আপনি যদি কাঙ্খিত ভালোবাসা পেতে চান তাহলে কখনোই আপনার বাড়ির দেয়ালে নীল রঙ করবেন না। এটি আপনার প্রেমের জীবনকে প্রভাবিত করে।
জ্যোতিষীদের মতে, অক্ষয় তৃতীয়ার দিনে সোনা কেনা খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। বিশ্বাস করা হয় যে অক্ষয় তৃতীয়ার আগে ঘর থেকে কিছু অশুভ জিনিস বাদ দিতে হবে, যা জীবনে দুর্ভাগ্য বাড়ায়। তাহলে আসুন জেনে নেই সেই অশুভ বিষয়গুলো সম্পর্কে।
যে ব্যক্তির কুণ্ডলীতে রাহু বা কেতু দোষ রয়েছে তার সারাজীবনে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়, তবে এখানে উল্লেখিত কিছু সহজ প্রতিকার আপনাকে এই ছায়া গ্রহের খারাপ প্রভাব থেকে মুক্ত করতে পারে।