শেষ খবর পাওয়া অনুযায়ী নাগাল্যান্ডের আলংটাকি কেন্দ্রে কিছুটা পিছিয়ে পড়েছে বিজেপি।
২০২৩ সালের বিধানসভা নির্বাচনে এনডিপিপি ও বিজেপির জোট ৩৮ থেকে ৪৮টি আসন পেতে পারে বলে দাবি করেছে ইন্ডিয়া টুডের এক্সিট পোল।
মেঘালয়ের পাশাপাশি প্রতিবেশী রাজ্য নাগাল্যান্ডেও আজ বিধানসভা ভোট। দুই রাজ্যেই মোট ৬০টি বিধানসভা আসনের মধ্যে ভোট হচ্ছে মোট ৫৯টি আসনে।
জনসভায় মোদী বলেন "দিল্লিতে কংগ্রেস নেতারা কখনই নাগাল্যান্ডের দিকে তাকায়নি, এবং রাজ্যের স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধিকে কখনও গুরুত্ব দেয়নি। কংগ্রেস সর্বদা দিল্লি থেকে রিমোট কন্ট্রোলে নাগাল্যান্ড সরকার পরিচালনা করেছে।
নাগাল্যান্ড সরকারের পক্ষ থেকে জানান হয়েছে সেনা বাহিনীর তদন্তকারী দলে ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কিত যে কোনও প্রাথমিক তথ্য খতিয়ে দেখার পাশাপাশি কথা বলতে পারে স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে।
প্রভাবশালী নাগা স্টুডেন্ট ফেডারেশন (NSF) এদিন রাজধানী কোহিমায় একটি বিশাল সমাবেশ করে। কয়েক হাজার মানুষ রাস্তায় নেমে সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ ক্ষমতা আইনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে সরব হন।
নাগাল্যান্ড গুলি (Nagaland Firing) কাণ্ডে সোমবার সংসদে বিবৃতি দিয়েছিলেন অমিত শাহ (Amit Shah)। এবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর (Minister of Home Affairs) বিরুদ্ধে বিভ্রান্তি ছড়ানোর অভিযোগ তুললেন কংগ্রেস নেতা (Congress Leader) অধীর চৌধুরী (Adhir Chowdhury)।
তৃণমূল রাজ্যসভার সাংসদ সুখেন্দু শেখর রায়ের নেতৃত্বে তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ মহুয়া মৈত্র, সুম্মিতা দেব, কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়সহ সাত সদস্যের প্রতিনিধিদের একটি দল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে দেখা করেছেন।
নাগাল্যান্ডে (Nagaland) জঙ্গি সন্দেহে আধাসেনার গুলিতে ১৪ জন অসামরিক নাগরিকের মৃত্যু নিয়ে তোলপার গোটা দেশ। স্থানীয় পুলিশের তদন্তে, আধাসেনার বেশ কিছু গাফিলতি ধরা পড়েছে।
শনিবার সেনা বাহিনীর গুলিতে নাগাল্যান্ডের ওটিং গ্রামের ১৪ জন স্থানীয় বাসিন্দার মৃত্যু হয়েছে। এই ঘটনায় উত্তপ্ত গোটা দেশ। নিহতদের পরিবারের জন্য ক্ষতিপুরণের দাবিও জানাতে পারে তৃণমূলের প্রতিনিধি দল।