সংক্ষিপ্ত
৫.২৫ কোটি টাকা খরচ করে হাসারাঙ্গাকে দলে ভিড়িয়েছে রাজস্থান।
আইপিএল মেগা নিলামে প্রাক্তন তারকাকে দলে ফিরিয়েছে রাজস্থান রয়্যালস। জোফ্রা আর্চারকে দলে ফিরিয়ে আনল রাজস্থান। মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের সঙ্গে তীব্র প্রতিযোগিতার পর, ১২.৫০ কোটি টাকায় রাজস্থান এই পেসারকে ফিরিয়ে আনল। শুরুতে লখনউ সুপার জায়ান্টস চেষ্টা করলেও পরে সরে আসে। রাজস্থান ছাড়াও মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের হয়েও খেলেছেন এই তারকা। গত ২০২০-২১ মরশুমে প্লেয়ার অফ দ্য টুর্নামেন্ট নির্বাচিত হয়েছিলেন আর্চার।
টি নটরাজনকে দলে ভিড়িয়েছে দিল্লি ক্যাপিটালস। আরসিবির সাথে প্রতিযোগিতার পর ১০.৭৫ কোটি টাকায় দিল্লি, প্রাক্তন সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদ তারকাকে দলে নিয়েছে। অপরদিকে, নিউজিল্যান্ড পেসার ট্রেন্ট বোল্টকে হারাতে হয়েছে রাজস্থানকে। ১২.৫০ কোটি টাকায় মুম্বাই তারকাকে দলে ভিড়িয়েছে। আগে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের হয়ে খেলেছেন বোল্ট। অপরদিকে, শ্রীলঙ্কান স্পিনার মহেশ থিকশানাকে দলে ভিড়িয়েছে রাজস্থান। অ্যাডাম জ্যাম্পাকে ২.৪০ কোটি টাকায় দলে নিয়েছে সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদ।
ভারতীয় স্পিনার রাহুল চাহারকে ৩.২০ কোটি টাকায় দলে ভিড়িয়েছে সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদ। শ্রীলঙ্কার আরেক স্পিনার ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গাকেও দলে নিয়েছে রাজস্থান। ৫.২৫ কোটি টাকা খরচ করে হাসারাঙ্গাকে দলে ভিড়িয়েছে রাজস্থান। আফগান স্পিনার নূর আহমেদকে দলে নিয়েছে চেন্নাই। গুজরাট টাইটান্স আরটিএম অপশন ব্যবহার করেছে। কিন্তু চেন্নাইয়ের ১০ কোটি টাকা বহন করার ক্ষমতা ছিল না গুজরাটের।
অপরদিকে, ইশান কিষাণকে হারাতে হয়েছে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সকে। ১১.২৫ কোটি টাকায় ইশানকে দলে নিয়েছে সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদ। গত মরসুমে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের সাথেই ছিলেন। মুম্বাই শুরুতে চেষ্টা করলেও পরে আর আগ্রহ দেখায়নি। অপরদিকে, জিতেশ শর্মাকে ১১ কোটি টাকায় দলে নিয়েছে আরসিবি। ৮ কোটিতে নিলাম শেষ হয়েছিল। কিন্তু পাঞ্জাব আরটিএম অপশন নেয়। আরসিবির ১১ কোটি টাকা বহন করতে পারেনি পাঞ্জাব। তাই জিতেশ আরসিবিতেই রয়েছেন।
আরও খবরের আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।