সংক্ষিপ্ত

সূর্যের তেজে অস্ত গেল ডেভিড মিলার! একটা ক্যাচই গড়ল ইতিহাস, স্কাইয়ের ফিটনেসে হতবাক দর্শক

একটা ক্যাচই বদলে দিল ম্যাচ! স্কাইয়ের ক্যাচে পাশা গেল একেবারে উল্টে। গ্যালারি শুদ্ধ লোকের নিশ্বাস প্রায় বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। হাতে ছিল আর মাত্র কয়েকটা বল। ক্যাচটা না হলেই বিশ্বকাপটা খোয়াত ভারত। শেষমেশ স্কাইয়ের একটা ক্যাচে অস্তগেল ডেভিড মিলার।

সমগ্র টুর্নামেন্টে শুধু ২ টো হাফ সেঞ্চুরি ছাড়া খুব একটা বেশি জ্বলতে দেখা যায়নি স্কাইকে। কোথাও যেন হাড়িয়ে গিয়েছিল সূর্যের তেজ। পরিসংখ্যান অনুযায়ী দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে সব থেকে ভাল রেকর্ড তাঁর। কিন্তু ফাইনালে কোথাও যেন জ্যোতি কম ছিল সূর্যের আলোয়। কিন্তু শেষের একটা ক্যাচেই ইতিহাস গড়লেন তিনি। মুছে দিলেন ব্যাটে রান না করার গ্লানি।

স্কাইয়ের ফিটনেস সত্যিই যেন আকাশ ছুঁয়েছিল। সন্তর্পণে বাউন্ডারির বাইরে পা রেখেও ফের বাউন্ডারিতে ঢুকে বল ধরলেন। বলটা যেন সূর্যের কথাতেই উড়ছিল।

এর আগে ফিটনেস নিয়ে খুব একটা চিন্তা ছিল না ভারতীয় ক্রিকেট দলের। কিন্তু ধোনি আসার পর থেকে ফিটনেস নিয়ে ভীষণ সচেতন হয়ে পড়ে ভারতীয় টিম। আর ফিটনেস যে খেলায় কতটা প্রয়োজন তা প্রমাণ করল স্কাই।

এমন একটা ক্যাচ কেউ নিতে পারে তা ভাবতেও পারেনি ডেভিড মিলার। মিলার না ডুবলে হয়তো আজ ট্রফিটা আর ভারতের থাকত না।