সংক্ষিপ্ত
তিন ম্যাচের মধ্যে কেরলের এটি দ্বিতীয় পরাজয়।
বিজয় হাজারে ট্রফি একদিনের টুর্নামেন্টে কেরলের এটি দ্বিতীয় পরাজয়। দিল্লী ২৯ রানে কেরলকে হারিয়ে দিয়েছে। টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করে দিল্লী ৫০ ওভারে পাঁচ উইকেট হারিয়ে ২৫৮ রান করে। জবাবে কেরল ৪২.২ ওভারে ২২৯ রানে অলআউট হয়ে যায়। ৯০ বলে ৯০ রান করা আব্দুল বাসিত কেরল দলের হয়ে সর্বোচ্চ স্কোরার। দিল্লীর হয়ে ভারতীয় তারকা ইশান্ত শর্মা ৪৮ রান দিয়ে তিনটি উইকেট নেন।
এই নিয়ে তিন ম্যাচে কেরলের এটি দ্বিতীয় পরাজয়। প্রথম ম্যাচে বরোদার কাছে হেরেছিল কেরল। মধ্যপ্রদেশের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় ম্যাচটি বৃষ্টির কারণে পরিত্যক্ত হয়েছিল। এদিনের পরাজয়ের ফলে গ্রুপ ই-তে মাত্র দুই পয়েন্ট নিয়ে কেরল একেবারে শেষে রয়েছে।
ওপেনার জলজ সাক্সেনাকে (০) প্রথম ওভারের তৃতীয় বলে বোল্ড করেন ইশান্ত শর্মা। ওভারের শেষ বলে শন রজারকে (০) এলবিডব্লিউ করেন ইশান্ত। ইশান্তের জোরালো আঘাত কেরল সামলে উঠতে পারেনি। রোহন কুন্নুম্মল এবং আহমেদ ইমরান মিলে স্কোর ৫০ রান পার করলেও ইমরানকে (১৮) আউট করে হৃত্বিক শোকিন সেই জুটি ভাঙেন। এরপর রোহন কুন্নুম্মলকে (৪২) আউট করে হৃত্বিক শোকিন কেরলের মেরুদণ্ড ভেঙে দেন। আদিত্য সারওয়াতে এবং আব্দুল বাসিত মিলে কেরলকে ১০০ রানের ঘরে পৌঁছে দেন।
কিন্তু সারওয়াতেকে (২৬) সুমিত মথুর আউট করেন। এরপর মোহাম্মদ আজহারউদ্দিন (১) আউট হলে কেরল ১২৮/৬ তে পৌঁছে।
তবে সপ্তম উইকেটে অধিনায়ক সালমান নিজারের (৩৮) সাথে শতরানের জুটি গড়ে আব্দুল বাসিত কেরলকে জয়ের আশা দেখান। স্কোর ২২৮ এ থাকতে সালমান নিজারকে আউট করে প্রিন্স যাদব কেরলের আশা শেষ করে দেন। এরপর শরফুদ্দিনকে (০) এলবিডব্লিউ করেন প্রিন্স যাদব। লড়াই চালিয়ে যাওয়া আব্দুল বাসিতকে বোল্ড করেন ইশান্ত শর্মা। এতে কেরলের লড়াই শেষ হয়। আহত বেসিল থাম্পি ব্যাটিং করতেই নামেননি।
বেসিল এন পি (০) অপরাজিত থাকেন। কেরলের হয়ে শরফুদ্দিন দুটি উইকেট নেন।
আরও খবরের আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।