সংক্ষিপ্ত

আর ঠিক ৯ মাস পরে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের (World Test Championship) ফাইনাল। আগামী ১১ জুন থেকে ইংল্যান্ডের লর্ডসে হবে সেই হাইভোল্টেজ ম্যাচ।

আর ঠিক ৯ মাস পরে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের (World Test Championship) ফাইনাল। আগামী ১১ জুন থেকে ইংল্যান্ডের লর্ডসে হবে সেই হাইভোল্টেজ ম্যাচ।

ফলে, লড়াই বেশ জমে উঠেছে। ভারত (India), অস্ট্রেলিয়া (Australia) এবং নিউজ়িল্যান্ড (New Zealand), এই তিন দলই লড়াইতে বাকিদের থেকে অনেকটা এগিয়ে। তাদের মধ্যে কাদের ফাইনালে ওঠার সুযোগ বেশি, একবার দেখে নেওয়া যাক।

এইমুহূর্তে শীর্ষে রোহিতের ভারত। এখন শতাংশের বিচারে তাদের পয়েন্ট ৬৮.৫২। ওদিকে ঘরের মাঠে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে দুটি টেস্ট, নিউজ়িল্যান্ডের বিরুদ্ধে তিনটি টেস্ট এবং বিদেশে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে পাঁচটি টেস্ট খেলবেন রোহিত শর্মারা।

তিনটি সিরিজ় জিতলে ভারতের সর্বাধিক পয়েন্টের শতাংশ হবে ৮৫.০৯। সেক্ষেত্রে সকলের উপরে থেকেই ফাইনাল খেলবে তারা। তবে তার জন্য অস্ট্রেলিয়া সিরিজ় সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে। কারণ, দেশের মাটিতে দুটি সিরিজ় অপেক্ষাকৃত অনেকটা সহজ। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে আবার কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হবে রোহিতদের।

অন্যদিকে, দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে অস্ট্রেলিয়া। ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন প্যাট কামিন্সেরা রয়েছেন দ্বিতীয় স্থানে। তাদের পয়েন্টের শতাংশ ৬২.৫০। অজিদের এখনও দুটি সিরিজ় বাকি আছে। ঘরের মাঠে ভারতের বিরুদ্ধে পাঁচটি টেস্ট ছাড়াও শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে দুটি টেস্টের সিরিজ় খেলবে অস্ট্রেলিয়া।

ওদিকে ২টি সিরিজ় জিতলেই অস্ট্রেলিয়ার সর্বাধিক পয়েন্টের শতাংশ হবে ৭৬.৩২। সেক্ষেত্রে একটি দল হিসেবে তারা ফাইনালে উঠবে। কারণ, ভারতকে হারাতে পারলে রোহিতদের পয়েন্টের শতাংশ কমে যাবে। তাই সেক্ষেত্রে অস্ট্রেলিয়ার খেলা নিশ্চিত হয়ে যাবে।

আর তিন নম্বরে রয়েছে নিউজ়িল্যান্ড। গত ২০২১ সালে প্রথমবার বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল জিতেছিল নিউজ়িল্যান্ড। এখন তিন নম্বরে আছে তারা। নিউজ়িল্যান্ডের পয়েন্টের শতাংশ ৫০.০০। আর তাদের তিনটি সিরিজ় বাকি। ঘরের মাঠে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে তিনটি টেস্ট এবং ভারতের মাটিতে দুটি ও শ্রীলঙ্কার মাটিতে দুটি টেস্টের সিরিজ় খেলবে তারা।

সেইসঙ্গে, তিনটি সিরিজ় জিতলে নিউজ়িল্যান্ডের সর্বাধিক পয়েন্টের শতাংশ হবে ৭৮.৫৭। সেক্ষেত্রেও একটি দল হিসেবে তারা ফাইনালে উঠতে পারে।

আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।