সংক্ষিপ্ত

ফুটবল ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে রইল সান মারিনো। উয়েফা নেশনস লিগে (UEFA Nations League) লিখটেনস্টাইনকে ১-০ গোলে হারিয়ে জয় সান মারিনোর (San Marino)।

ফুটবল ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে রইল সান মারিনো। উয়েফা নেশনস লিগে (UEFA Nations League) লিখটেনস্টাইনকে ১-০ গোলে হারিয়ে জয় সান মারিনোর (San Marino)।

সবথেকে উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, ২০ বছর পরে তারা কোনও ম্যাচে জয় পেল। এই ম্যাচের আগে গত ২০০৪ সালের ২৮ এপ্রিল, লিখটেনস্টাইনকেই হারিয়েছিল সান মারিনো। সেটি ছিল একটি আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচ। কাকতালীয়ভাবে ঐ ম্যাচেও ১-০ গোলেই জেতে এই দেশটি।

আর তার ঠিক ২০ বছর আগে অ্যান্ডি সেলভার গোলে জেতে সান মারিনো। তাঁর মোট গোলসংখ্যা ৮। এমনকি, দেশের সর্বোচ্চ গোলদাতাও তিনিই। বর্তমান ফিফা র‍্যাঙ্কিং-এ (FIFA Ranking) সান মারিনো রয়েছে ২১০ তম স্থানে। সবচেয়ে বেশি ১৪০ ম্যাচটি ম্যাচে জয়হীন থাকার পর শেষপর্যন্ত জিতল তারা। খেলার ৫৩ মিনিটে, সান মারিনোর হয়ে একমাত্র গোলটি করেন নিকো সেনসোলি।

একটিমাত্র জয়ের জন্য সান মারিনো দেশের সমর্থক এবং ফুটবলপ্রেমীদের অপেক্ষা করতে হল প্রায় দুই দশক ধরে। লিখটেনস্টাইনের বিরুদ্ধে ম্যাচে স্টেডিয়ামে হাজির ছিলেন মাত্র ৯১৪ জন দর্শক। এই ম্যাচে ফেভারিট ছিল লিখটেনস্টাইনই। শেষমেশ ৯১৪ জন দর্শক যেন ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী হয়ে রইলেন।

আজ থেকে দুই দশক আগে সান মারিনো যখন লিখটেনস্টাইনকে হারায়, তখন পর্তুগিজ কিংবদন্তী ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোর গোলসংখ্যা ছিল মাত্র ৯টি। সান মারিনোর ঐতিহাসিক জয়ের রাতে রোনাল্ডোও গোল করলেন। পর্তুগিজ মহানায়কের নামের পাশে এখন ৯০০টি গোল।

সবমিলিয়ে, যেন একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত। ২০ বছর বাদে একটি ফুটবল দলের জয় দেখলেন সমর্থকরা। কারণ, ঠিক ২০ বছর পরে তারা কোনও ম্যাচে জয় পেল। এই ম্যাচের আগে গত ২০০৪ সালের ২৮ এপ্রিল, লিখটেনস্টাইনকেই হারিয়েছিল সান মারিনো। সেটি ছিল একটি আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচ। কাকতালীয়ভাবে ঐ ম্যাচেও ১-০ গোলেই জেতে এই দেশটি।

আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।