Erling Haaland: একাই পাঁচ গোল হালান্ডের নামের পাশে। এছাড়াও চারটি গোল করেন থিলো আসগার্ড। অপরদিকে, একটি করে গোল করেছেন ফেলিক্স হোম এবং মার্টিন ওডেগার্ড।
Erling Haaland: অসাধারণ ফুটবল উপহার দিলেন আর্লিং হালান্ড। আসন্ন ২০২৬ সালের ফুটবল বিশ্বকাপের যোগ্যতা অর্জন পর্বে, একইদিনে হার ব্রাজিল এবং আর্জেন্টিনার। তবে ঘরের মাঠে নয়, দুই দলই হেরেছে বিপক্ষের মাঠে গিয়ে।
জয় পেয়েছে পর্তুগালও
বলিভিয়ার বিরুদ্ধে ১-০ গোলে পরাজিত হয়েছে ব্রাজিল। অন্যদিকে, ইকুয়েডরের বিরুদ্ধে ১-০ গোলে হেরেছে আর্জেন্টিনা। সেই ম্যাচে অবশ্যও দলে ছিলেন না লিওনেল মেসি। আর ইউরোপে একটি ম্যাচেই পাঁচ গোল করেছেন আর্লিং হালান্ড। আর তার ফলেই, নরওয়ে বড় ব্যবধানে হারিয়ে দিয়েছে মলডোভাকে। সেইসঙ্গে, জয় পেয়েছে পর্তুগালও। ঐ ম্যাচে আবার নজির গড়ে ফেলেছেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো।
এমনিতেই বলিভিয়ার লা পাজ়ে, প্রায় ১২ হাজার ফুট উচ্চতার মাঠে খেলতে গিয়ে সমস্যায় পড়ে সব দলই। ব্রাজিলও মুশকিলে পড়ে। কার্লো আনসেলোত্তির দল গোটা ম্যাচে সেইভাবে কোনও সুযোগই তৈরি করতে পারেনি। খেলার ৪৫ মিনিটে, ম্যাচের একমাত্র গোলটি করেন মিগুয়েল তেরসেরোস।
আর এই জয়ের ফলে, লাতিন আমেরিকার যোগ্যতা অর্জন পর্বের পয়েন্ট তালিকায় সপ্তম স্থানে শেষ করল বলিভিয়া। ফলে, প্লে-অফে খেলার সুযোগ চলে এল তাদের সামনে। মোট ৬টি দেশের মধ্যে হওয়া প্লে-অফের ম্যাচ থেকে দু’টি দেশ বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ পাবে।
সেই ম্যাচেই রীতিমতো দাপট দেখালেন তিনি
অন্যদিকে, যোগ্যতা অর্জন পর্বের শেষ ম্যাচে, পরাজিত হয়েছে আর্জেন্টিনা। ইকুয়েডরের হয়ে একমাত্র গোলটি করেছেন এনার ভ্যালেন্সিয়া। কিন্তু সবথেকে বড় বিষয় হল, হালান্ডের পাঁচ গোল। মলডোভার বিরুদ্ধে মাথায় তিনটি সেলাই নিয়ে খেলতে নামেন তিনি। কিন্তু সেই ম্যাচেই রীতিমতো দাপট দেখালেন তিনি। ১১-১ গোলে এই ম্যাচে জয় পায় নরওয়ে। প্রতিযোগিতামূলক ম্যাচে এটিই নরওয়ের অন্যতম বৃহত্তম জয়।
একাই পাঁচ গোল হালান্ডের নামের পাশে। এছাড়াও চারটি গোল করেন থিলো আসগার্ড। অপরদিকে, একটি করে গোল করেছেন ফেলিক্স হোম এবং মার্টিন ওডেগার্ড।
আরও খবরের আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।

