সংক্ষিপ্ত
শেষ ষোলোয় মুখোমুখি হতে চলেছে গ্রুপ সি ও গ্রুপ ডি-এর চারটি দল। এই মুহূর্তে গ্রুপ সি শীর্ষে রয়েছে আর্জেন্টিনা। দ্বিতীয় স্থানে পোল্যান্ড। অন্যদিকে গ্রুপ ডি-এর শীর্ষে ফ্রান্স এবং দ্বিতীয় স্থানে অস্ট্রেলিয়া।
একের পর এক ম্যাচে নজরকাড়া জয়। মেসি ম্যাজিকের সাক্ষী থাকছে গোটা বিশ্ব। গ্রুপ পর্বের ম্যাচ খেলে নকআউটে আর্জেন্টিনা। গভীর রাতে মেসি মেসি চিৎকারে ফেটে পড়ল গোটা স্টেডিয়াম। পোল্যান্ডকে ২-০ ব্যবধানে হারিয়ে। প্রি-কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্টিনা। এই ম্যাচে জিতে গ্রুপ সি-এর শীর্ষে পৌঁছে গিয়েছে আর্জেন্টিনা। অন্যদিকে আর্জেন্টিনার কাছে হারলেও শেষ ষোলোয় পৌঁছতে পেরেছে পোল্যান্ড। কিন্তু বিশ্বকাপের স্বপ্ন পূরণ করতে এখনও অনেক দৌঁড় বাকি। এরপর দিয়েগোর নজির স্পর্শ করতে কার কার বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে মেসিদের?
পোল্যান্ডের বিরুদ্ধে জয়ের পরে এবার নতুন করে স্বপ্ন বুনছেন গোটা বিশ্বের আর্জেন্টিনা সমর্থকরা। মেসি কি পারবে জীবনের শেষ বিশ্বকাপে হাসিমুখে ফিরতে? আর্জেন্টিনা কি পারবে আরও একবার দিয়েগোর যুগ ফিরিয়ে আনতে? শেষ ষোলোয় মুখোমুখি হতে চলেছে গ্রুপ সি ও গ্রুপ ডি-এর চারটি দল। এই মুহূর্তে গ্রুপ সি শীর্ষে রয়েছে আর্জেন্টিনা। দ্বিতীয় স্থানে পোল্যান্ড। অন্যদিকে গ্রুপ ডি-এর শীর্ষে ফ্রান্স এবং দ্বিতীয় স্থানে অস্ট্রেলিয়া। পরের রাউন্ডে পৌঁছতে গ্রুপ সি-এর প্রথম স্থানে থাকা দলকে খেলতে হবে গ্রুপ ডি-এর দ্বিতীয় স্থানে থাকা দলের সঙ্গে। আবার গ্রুপ ডি-এর শীর্ষে থাকা দল খেলবে গ্রুপ সি-এর দ্বিতীয় স্থানে থাকা দলের বিরুদ্ধে। আগামী ৩ ডিসেম্বর শনিবার আর্জেন্টিনা মুখোমুখি হবে অস্ট্রেলিয়ার। এই ম্যাচের দিকেই এখন তাকিয়ে গোটা বিশ্ব। শনিবার রাতে কি ফের একবার মেসি ম্যাজিক দেখবে ভক্তরা? এই মুহূর্তে বিশ্বের আর্জেন্টিনার সমর্থকদের মুখে শুধু একটাই কথা 'ভ্যামোস মেসি, ভ্যামোস আর্জেন্টিনা।'
ম্যাচের শুরু থেকেই গোলের লক্ষ্যে আক্রমণে ঝাঁপান মেসিরা। ৬ মিনিটের মাথায় বিপক্ষ গোল লক্ষ্য করে প্রথম শট নেন মেসি। যদিও সেই শটে তেমন জোর ছিল না। এরপর ৮ মিনিটের মাথায় একটি শট নেন অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়া। তাঁর সেই শট একেবারেই দুর্বল ছিল। ১০ মিনিটের মাথায় ফের শট নেন মেসি। এবার সেভ করে দেন পোলিশ গোলকিপার। ১২ মিনিটের মাথায় একটি দুর্দান্ত দলগত আক্রমণ করে আর্জেন্টিনা। কিন্তু সেই আক্রমণ থেকেও গোল হয়নি। ১৭ মিনিটে অ্যাকুনার উদ্দেশে বল বাড়ান মেসি। কিন্তু অ্যাকুনার শট বাইরে চলে যায়। এই ম্যাচের ৩০ মিনিটের মধ্যেই পোল্যান্ডের গোল লক্ষ্য করে ৭টি শট মারে আর্জেন্টিনা। ১৯৬৬ সালের বিশ্বকাপের পর থেকে এই ম্যাচের আগে পর্যন্ত কোনও দল প্রথমার্ধে বিপক্ষের গোল লক্ষ্য করে এত শট মারতে পারেনি।