Luis Suarez: পেশাদার ফুটবল কেরিয়ারে বারবার বিতর্কে জড়িয়ে পড়েছেন উরুগুয়ের (Uruguay) তারকা ফুটবলার লুই সুয়ারেজ। বিপক্ষের ফুটবলারকে কামড়ে দেওয়া, বর্ণবিদ্বেষমূলক মন্তব্য-সহ নানা বিতর্কে নাম জড়িয়েছে এই ফুটবলারের।

DID YOU
KNOW
?
ইন্টার মায়ামির ব্যর্থতা
লিওনেল মেসি-লুই সুয়ারেজরা একসঙ্গে খেললেও, বিশেষ সাফল্য পাচ্ছে না ইন্টার মায়ামি।

Luis Suarez spitting incident: ম্যাচ হেরে বিপক্ষ দলের এক সাপোর্ট স্টাফের দিকে থুতু ছেটানোর ঘটনার জন্য ক্ষমা চাইলেন ইন্টার মায়ামির (Inter Miami) তারকা স্ট্রাইকার লুই সুয়ারেজ (Luis Suarez)। কয়েকদিন আগে লিগস কাপ ফাইনালে (Leagues Cup Final) সিয়াটল সাউন্ডার্সের (Seattle Sounders) কাছে হেরে যায় ইন্টারক মায়ামি। ম্যাচ শেষ হওয়ার পর ঝামেলায় জড়িয়ে পড়েন দুই দলের ফুটবলার ও সাপোর্ট স্টাফরা। সেই সময়ই বিপক্ষ দলের সাপোর্ট স্টাফের দিকে থুতু ছিটিয়ে দেন সুয়ারেজ। বিশ্বজুড়ে এই ঘটনা নিয়ে তীব্র সমালোচনা শুরু হয়। বিশেষ করে সুয়ারেজের আচরণ নিয়ে সমালোচনার ঝড় বয়ে যায়। এবার সেই ঘটনা নিয়েই মুখ খুললেন উরুগুয়ের (Uruguay) তারকা স্ট্রাইকার। তিনি নিজের ভুল স্বীকার করেছেন এবং এই ঘটনার জন্য ক্ষমা চেয়ে নিয়েছেন। ইন্টার মায়ামির হয়ে প্রথম মরসুম এই স্ট্রাইকারের। তবে প্রথম মরসুমেই তিনি বিতর্কে জড়িয়ে পড়লেন।

নিঃশর্ত ক্ষমাপ্রার্থনা সুয়ারেজের

নিজের ইনস্টাগ্রাম হ্যান্ডলে এক পোস্টে সুয়ারেজ লিখেছেন, ‘সবার আগে লিগস কাপ জয়ের জন্য আমি সিয়াটল ওয়ান্ডারার্সকে অভিনন্দন জানাতে চাই। কিন্তু তার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, ম্যাচের শেষে আমার আচরণের জন্য ক্ষমা চাইছি। সেই সময় স্নায়ুর চাপে ভুগছিলাম। হতাশও হয়ে পড়েছিলাম। তবে তা সত্ত্বেও ম্যাচের শেষে যা হয়েছে তা ঘটা উচিত হয়নি। আমি নিজের আচরণের পক্ষে সাফাই দিচ্ছি না। আমি ভুল করেছি এবং তার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত।’

ক্লাব, পরিবারের কাছেও ক্ষমা চাইলেন সুয়ারেজ

সুয়ারেজ আরও লিখেছেন, ‘আমি পরিবারের সামনে এই ভাবমূর্তি তুলে ধরতে চাই না। আমার ভুলের জন্য পরিবারকে ভুগতে হয়। ইন্টার মায়ামিরও আমার আচরণের জন্য সমস্যায় পড়া উচিত নয়। যা হয়েছে তার জন্য আমার খারাপ লাগছে। আমি সবার কাছে ক্ষমা চাইছি। চলতি মরসুমে আরও অনেক ম্যাচ বাকি। আমরা সবাই একসঙ্গে মিলে ক্লাবের লক্ষ্য পূরণ করার চেষ্টা করব।’

আরও খবরের আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।