বিচক্ষণ ব্যক্তিরা বলেন প্রতিদিনের কিছু অভ্যেসে নিয়ন্ত্রণ আনতে পারলেই মিলবে সুফল।গরমের সময় ইলেকট্রিক বিলে টাকার অংকটা অনেকেরই বেশি আসে।তাই আগেভাগে জেনে রাখুন কোন উপায়ে ইলেকট্রিসিটি বিল কমানো যেতে পারে।
প্রতি মাসে ইলেকট্রিক বিল দেখে বেশিরভাগ গৃহস্থই চিন্তায় পড়ে যান।দিন দিন ইলেকট্রিক বিলের অংকটা বেড়ে চলেছে।অনেকেই নানা উপায় খুঁজে চেষ্টা করেন এই বিলের পরিমান কমানোর জন্য।কিন্তু তাতে কাজের কাজ তেমন আশানুরুপ হয় না।তবে বিচক্ষণ ব্যক্তিরা বলেন প্রতিদিনের কিছু অভ্যেসে নিয়ন্ত্রণ আনতে পারলেই মিলবে সুফল।কমে আসবে ইলেকট্রিক বিলে টাকার অংকের পরিমান।উদাহরণস্বরুপ বলা যাতে পারে, ঘর থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সময় আপনি মনে করে লাইট, ফ্যান বন্ধ করে যাবেন । তাছাড়া এসি চালু করলে তা অবশ্যই একটু হিসেব করে চালাতে হবে!এবছর শীতের খামখেয়ালিতে তেমন ঠান্ডার দেখা নেই।মনে করা হচ্ছে ফেব্রুয়ারীতেই শীত আসতে আসতে কমতে থাকবে।বলা যেতে পারে,ঠান্ডা প্রায় শেষের দিকে!আর কয়েকদিন বাদেই ফের গরমের অনুভূতি ।গরমের সময় ইলেকট্রিক বিলে টাকার অংকটা অনেকেরই বেশি আসে।তাই আগেভাগে জেনে রাখুন কোন উপায়ে ইলেকট্রিক বিল কমানো যেতে পারে।
এখন অনেকেই সচেতন তাই ইলেকট্রিক বিলের বহর কমাতে ব্যবহার করেন এলইডি লাইট।আর ধরনের লাইটগুলোর কারণে ইলেকট্রিক বিলে আসবে অনেক কম। ফলে সাশ্রয়ের বিষয় হিসেব করলে এলইডি লাইট হোক আপনার প্রথম পছন্দ ।বাড়িতে যদি এসি থাকা মানেই ইলেকট্রিক বিলে টাকার অংকটা অনেক বেশি আসা । সেজন্য আপনাকে বাড়তি সজাগ থাকতেই হবে। আর একটা কথা মাথায় রাখবেন এসি কিনতে চাইলে কোনওভাবেই ইনভার্টার ছাড়া এসি কিনবেন না।
ঘরে শীতলতা ছড়িয়ে দিতে অনেকেই এসি চালালেও পাখা চালিয়ে দেন।এই অভ্যেসে কিছুটা পরিবর্তন করুন। ধরুন, এক ঘণ্টা এসি চালাবেন বলে ঠিক করলে তার আগে ১৫-২০ মিনিট ফ্যান চালিয়ে আপনি ঘর ঠান্ডা করে নিতে পারেন।এতে করে এসি চালালে দ্রুত ঘর ঠান্ডা হবে ।মাইক্রোওভেনের ব্যবহার বেশি হলে এই অভ্যেসে রাশ টানতে হবে। আর একটা কথা জানা জরুরী সবসময় যে কোনও গেজেটের পাওয়ার বাটন অফ করবেন। কখনওই স্ট্যান্ড বাই মোডে রাখার চেষ্টা করতে যাবেন না।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।
