Social Media Income: বর্তমান সময়ে সোশাল মিডিয়া উপার্জনের একটা বড় মাধ্যম হয়ে দাঁড়িয়েছে। বহু মানুষের কাছে এটাই পেশা। স্রেফ ভিডিও তৈরি করে মাসে ঘরে আসছে মোটা টাকা।

Social Media Income: আপনার কাছে অসাধারণ কন্টেন্ট আছে, কিন্তু কোন প্ল্যাটফর্মে আপনার মনোযোগ দেওয়া উচিত যাতে এটি সঠিক দর্শকদের কাছে পৌঁছায়, ইনস্টাগ্রাম নাকি ইউটিউব (Social media platform)? এটি স্রষ্টা এবং ব্যবসা উভয়ের জন্যই একটি সাধারণ চ্যালেঞ্জ (making content)।

কোন প্ল্যাটফর্মটি আপনার সময় এবং প্রচেষ্টার যোগ্য?

ইনস্টাগ্রাম আপনাকে দ্রুত নজরকাড়া ভিজ্যুয়ালের মাধ্যমে মনোযোগ আকর্ষণ করার ক্ষমতা দেয়, যা দ্রুতগতির ব্যস্ততার জন্য উপযুক্ত, অন্যদিকে ইউটিউব আপনাকে আরও গভীরভাবে দেখার সুযোগ দেয়, দীর্ঘ এবং স্বল্প উভয় ধরণের সামগ্রী প্রদান করে যা সময়ের সাথে সাথে আপনার দর্শকদের সাথে আরও শক্তিশালী সংযোগ তৈরি করতে সহায়তা করে। তাহলে, আপনি কীভাবে জানবেন কোন প্ল্যাটফর্মটি আপনার সময় এবং প্রচেষ্টার যোগ্য?

ইনস্টাগ্রামের আয়ের মূল উৎস হল ব্র্যান্ড কোলাবরেশন। অর্থাৎ আপনি কোনও ব্র্যান্ডের পণ্যের বিজ্ঞাপন করবেন। তাতে সংস্থা আপনাকে টাকা দেবে। তবে এক্ষেত্রে ক্রিয়েটারের ফলোয়ারের সংখ্যার উপর নির্ভর করে কোন ব্র্যান্ড তাঁর সঙ্গে কাজ করবে এবং কত টাকা দেবে। 

যে ব্র্যান্ড আপনার সঙ্গে কাজ করছে

ইনস্টাগ্রামে তুলনামূলক কম সময়ে আয়ের সুযোগ রয়েছে। তবে তা লং টার্ম নয়। অর্থাৎ আজ যে ব্র্যান্ড আপনার সঙ্গে কাজ করছে, আগামীতেও যে করবেই তার কোনও মানে নেই। 

তবে ইউটিউবে কিন্তু আয়ের উৎস বেশ কয়েকটি। যদিও এক্ষেত্রে প্রথম ধাপ পেরনো একটু কঠিন। নিয়ম অনুযায়ী ওয়াচটাইম ও সাবস্ক্রাইবার হলে তারপরই অন হয় মনিটাইজেশন। সেক্ষেত্রে আপনার আজকের আপলোড করা ভিডিও থেকে সারাজীবনও রয়েছে আয়ের সুযোগ। কারণ, ভিউ হলেই টাকা জমা হবে অ্যাকাউন্টে। সেই সঙ্গে রয়েছে বিজ্ঞাপন- ব্র্যান্ড প্রোমোশন। ফলে ইউটিউবে আয় শুরু হতে খানিকটা সময় লাগলেও তা লং টার্মে চলতে থাকে।

আরও খবরের আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।